Showing posts with label freelancer. Show all posts

Thursday, July 3, 2014

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে করবেন

Posted in
সরকার ঘোষনা দিয়েছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের। প্রতিদিন এবিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে।
এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
আউটসোর্সিং কি ?

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : টাকা কিভাবে হাতে পাবেন

Posted in
ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার পক্ষে যাকিছু করা সম্ভব সবই আপনি করলেন। যা জানা প্রয়োজন জানলেন, টাকা খরচ করে ইন্টারনেট সংযোগ নিলেন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিং  সাইটে গিয়ে কাজ নিলেন, সেটা করে জমাও দিলেন। এরপর আপনার হিসেবের পালা। আপনি টাকা পাবেন কিভাবে। এখানে যেহেতু আপনার সব ইচ্ছাই যথেষ্ট না সেহেতু আগেই হিসেব করে নেয়া ভাল।
আগে দেখে নেয়া যাক তারা দেয় কিভাবে।
সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের মত ক্রেডিট কার্ড। তারা আপনার নামে টাকা জমা দিতে পারে সাথেসাথেই, আপনিও সাথেসাথেই সেটা পাবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ কেনাকাটা থেকে শুরু করে ট্যাক্সিভাড়া পর্যন্ত দেয় ক্রেডিটকার্ডের মাধ্যমে। কাজেই তারা এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহার করবে সেটাই স্বাভাবিক।

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে বেশি কাজ পাবেন

Posted in
আউটসোর্সিং এর জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাইট ওডেস্ক এর সাম্প্রতিক একটি পরিসংখ্যান দেখুন,
গত ৯০ দিনে তাদের মাধ্যমে কাজ করে মানুষ আয় করেছে ৩ কোটি ৮১ লক্ষ ডলারের বেশি, কাজ জমা পরেছে ৩৬,২৪৩টি, প্রতিটি কাজের জন্য যোগাযোগ করেছে গড়ে ১১.৩ জন।
শেষ সংখ্যাটির দিকে বেশি গুরুত্ব দিন। আপনি সহ ১১ জন হলে বাকি ১০ জনকে প্রতিযোগিতায় পেছনে ফেলে আপনাকে কাজ পেতে হবে। কাজেই আপনাকে দেখাতে হবে আপনি অন্যদের থেকে যোগ্য। কিভাবে সেটা করা সম্ভব দেখে নেয়া যাক।
প্রথম কথা, অবশ্যই দক্ষতা বাড়ানো। যদি গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরা যায় তাহলে আপনার প্রয়োজন কাজ ঠিকভাবে করার যোগ্যতা অর্জন করা, ভাল ডিজাইনের বৈশিষ্ট বোঝা, যথেষ্ট পরিমান কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করা। ডিজাইন এমনই একটি বিষয় যে সম্পর্কে প্রত্যেকেরই নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থাকে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে গুগলের তুলনা নেই। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করে তারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের একটি অংশ এডসেন্স।
প্রথমেই প্রশ্ন করা স্বাভাবিক, এডসেন্স কি ? এককথায় এডসেন্স হচ্ছে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন রাখার জন্য গুগলের একটি পদ্ধতি। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিশ্চয়ই বিভিন্ন লিংক দেখেছেন যার পাশে Ads by Google লেখা।এগুলিই এডসেন্স বিজ্ঞাপন। আপনার ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য এডসেন্স এর রেজিষ্ট্রেশন করাই যথেষ্ট। এরপর ওয়েবপেজে কোন ভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন সেই সাইটের মালিক হিসেবে আপনি টাকা পাবেন। প্রতি ক্লিকের জন্য কয়েক সেন্ট থেকে শুরু করে কয়েক ডলার পর্যন্ত। মাসে আয় হতে পারে কয়েকশ ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার। ফল পাওয়া যায় সাথেসাথে।

ইন্টারনেট থেকে আয় : ফাইল আপলোড করে উপার্জন করুন

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করতে চান ? খুব সহজে ?
করতে পারেন। ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড করুন। যখনই কেউ সেই ফাইল ডাউনলোড করবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনি টাকা পাবেন। কি আপলোড করবেন তা নিয়েও ভাবার কিছু নেই। বিভিন্ন টরেন্ট সাইট, ইউটিউব যেখান থেকেই হোক না কেন, জনপ্রিয় ফাইল ডাউনলোড করে আপলোড করুন।
ফাইল শেয়ারিং ইন্টারনেটের জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ সফটঅয়্যার, গেম, ভিডিও, অডিও থেকে শুরু করে সব ধরনের ফাইল আদান-প্রদান করছে। যে সাইটগুলি এই কাজ পরিচালনা করে তারাও নিজেরা অর্থ বানাচ্ছে বিজ্ঞাপন সহ অন্যান্য পদ্ধতিতে। ধরে নিতে পারেন এটা তারই অংশ। যে সাইটে বেশি ডাউনলোডের জিনিষপত্র থাকে সেখানে ভিজিটর বেশি, কাজেই তারা একাজে কিছু অর্থ ব্যয় করে।
এজন্য আপনার প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি ভাল ইন্টারনেট সংযোগ।

ইন্টারনেট থেকে আয় : ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন করুন

Posted in
ডাটা এন্ট্রি করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার একটিমাত্র দক্ষতাই প্রয়োজন, দ্রুত এবং নিখুতভাবে টাইপ করতে জানা। কাজ পাওয়া যায় খুব সহজেই।

বিশ্বের বহু কোম্পানী রয়েছে যাদের লক্ষ লক্ষ ফরম পুরন করা প্রয়োজন, অথচ একাজের জন্য পর্যাপ্ত লোক নেই। তারা দ্রুতই জেনে গেছে ইন্টারনেট এই কাজের জন্য উপযোগি মাধ্যম। খুব সহজে ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠানের কাছ থেকে এই কাজ করিয়ে নেয়া যায়।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যে ফরমগুলি পুরন করতে হয় সেগুলি ছোট। প্রতি ফরমের জন্য ৩০ থেকে ৫০ ডলার পাওয়া যায়। দিনে ৩০০ থেকে ২০০০ আয় করা অসম্ভব না। শুনে অবাক হতে পারেন, এই কাজ করে মাসে ৪০ হাজার ডলার আয় করার উদাহরন রয়েছে। অন্য কাজে জড়িত থাকলেও সপ্তাহে এক বা দুদিন একাজের জন্য বরাদ্দ রেখে অতিরিক্ত আয় করা যেতে পারে।

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ১

Posted in
গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে বছরে ১ লক্ষ ডলারের বেশি আয় করেছে অমুক ব্যক্তি, এধরনের কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন। মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার ডলার আয় করার ব্যক্তির উদাহরন খুব কম নেই। এই কথাগুলি এমন ধারনা তৈরী করে যাথেকে অনেকেই মনে করেন, একটি ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ তৈরী করে সেখানে এডসেন্স যোগ করলেই হাজার হাজার ডলার আসতে শুরু করে।
এভাবে পর্যাপ্ত পরিমান অর্থ আয় করা যায় একথা যেমন ঠিক তেমনি এখানে কিছু ভূল ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে এটাও ঠিক। আপনি যদি সত্যিকার অর্থেই এডসেন্স ব্যবহার করে আয় করতে চান তাহলে আপনার সেগুলি জানা প্রয়োজন।
প্রথমেই জেনে রাখুন, কথাগুলি এভাবে বলা হয় কেন।
যদি বলা হয় আপনি দিনে ৫-৬ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে আর্টিকেল লিখে

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ২

Posted in
আপনি আয় করতে চান গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে, আপনার কিছু সত্য জানা প্রয়োজন। একেবারে প্রথম কথা, একে অর্থ উপার্জনের সহজ পদ্ধতি ভাববেন না। অনেকে প্রচারনা থেকে ধরে নেন ব্লগারে একটা একাউন্ট খুললেই টাকা আসতে শুরু করবে। এটা ভুল ধারনা।
অন্যে এই পথে কত আয় করেছে সে উদাহরন দেখাবেন না। তারা আয় করেছে এটা হয়ত দেখেছেন, এর পেছনের শ্রম দেখেননি।
অমুকে অত টাকা আয় করেছে এই তথ্য দেখে সহজেই মানুষ বিভ্রান্ত হয়। কেউ মানে ৫ হাজার ডলার আয় করছে, বিষয়টি এভাবে দেখুন, সেই ব্যক্তি এমন বিষয় নিয়ে ওঢেব সাইট তৈরী করেছে যে

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ৩

Posted in
ফ্রিহোষ্টিং বনাম পেইড হোষ্টিং
গুগলের বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবস্থা ব্লগার (www.blogger.com) ব্যবহার করে নিজস্ব সাইট তৈরী করা খুব সহজ। ব্লগার ব্যবহারের জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু জানা প্রয়োজন হয় না, সহজেই এডসেন্স যোগ করা যায়। অন্যদিকে ওয়েবসাইট তৈরী জন্য রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress) সহ নানাধরনের সফটঅয়্যার। এগুলির সাথে এডসেন্স ব্যবহারের জন্য নিজস্ব ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, সার্ভার ভাড়া করতে হয়। প্রশ্ন করা স্বাভাবিক কোনটি পছন্দ করবেন।
নিজস্ব ডোমেন এবং হোষ্টিং এর খরচ যেমন রয়েছে তেমনি সুবিধে অনেক বেশি। এই সফটঅয়্যারগুলি ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ করা যায় যা ব্লগারে করা যাবে না। যেমন আপনি যদি আপনার সাইটে একটি মেসেজ বোর্ড যোগ করতে চান, সেটা ব্লগারে করা যাবে না।

ইন্টারনেটে ঘরে বসে আয় : পেইড টু ক্লিক PTC

Posted in
যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সহজে আয় করতে চান তাদের কাছে পিটিসি অত্যন্ত আকর্ষনীয় বিষয়। অন্তত তাত্বিকভাবে কাজটি খুব সহজ। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ওপেন করবেন, নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন। আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে। আয়ের এরচেয়ে সহজ পথ হয়না।
বাস্তবে এই পদ্ধতির পেছনে অন্য অনেকগুলি বিষয় জড়িত। যদি একাজে হাত দিতেই চান তাহলে সেটা জেনে নেয়াই ভাল।
প্রথম কথা, ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে কেন ? কে দেবে ?
বর্তমান বিশ্ব চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। আর ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের বিশাল যায়গা। এরই মধ্যে ছাপানো বিজ্ঞাপনকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন। সব ধরনের কেনাকাটা করা যায় ইন্টারনেট ব্যবহার করেই, কাজেই সেই বিবেচনায় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন সুবিধেজনক।

ইন্টারনেট থেকে আয় : রিভিউ লিখে আয় করুন

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার পদ্ধতিগুলির মধ্যে রিভিউ লেখা জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। এর সুবিধে হচ্ছে আপনাকে শুধুমাত্র লেখা বিষয়ে পারদর্শী হতে হয়। একথা বলে কাজটিকে সহজভাবে দেখা হচ্ছে না, বরং প্রোগ্রামিং কিংবা এনিমেশনের সাথে তুলনা করে এটুকু বলা যেতে পারে এই কাজগুলির জন্য আপনার পড়াশোনার সম্পর্ক থাকতে হয়। অংক কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে না পড়ে আপনি প্রোগ্রামিংএ খুব ভাল করতে পারেন না। অন্যদিকে যে কোন বিষয়ে পড়াশোনা করা ব্যক্তিরই কোন বিষয়ে লেখার দক্ষতা থাকতে পারে। এজন্যই স্কুলে-কলেজে রচনা লিখতে শেখানো হয়।
রিভিউ কিংবা আরো স্পস্ট করে বললে পেইড রিভিউ (paid review) আসলে একধরনের বিজ্ঞাপন। আপনি একটি পন্যের সুবিধে-অসুবিধেগুলি নিয়ে লিখবেন, পাঠকেরা সেটা পড়ে কিনতে আগ্রহী হবে। মুল উদ্দেশ্য এটাই।

এফিলিয়েট মার্কেটিং : ইন্টারনেট থেকে আয় করার পদ্ধতি

Posted in
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অন্য কোম্পানীর ওয়েবসাইটের প্রচার করা এবং বিনিময়ে কমিশন পাওয়া। এই কমিশনের পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। সবচেয়ে সাধারন পদ্ধতি হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইট থেকে বিজ্ঞাপন দেখে যদি কেউ সেই পন্য কেনে তাহলে। যেমন ধরুন আপনার সাইটে বইয়ের তথ্যের সাথে আমাজনের লিংক রয়েছে। যদি কোন ভিজিটর সেই লিংকে ক্লিক করে আমাজনে যায় এবং সেই পণ্য কেনে তাহলে আপনি বিক্রির ওপর কমিশন পাবেন। আপনি নিশ্চয়ই জানেন আমাজন বিক্রি করে না এমন কোন পন্য নেই।
বিক্রি হওয়া ছাড়াও অন্য ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন রাখলে সেই লিংকের ওপর ভিজিটর ক্লিক করলে সেকারনেও অর্থ পেতে পারেন। তাদের কাছে এর অর্থ, আপনি তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠাচ্ছেন।

এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন

Posted in
গুগল এডসেন্স নিয়ে অন্যান্য লেখাগুলি থেকে নিশ্চয়ই ধারনা পেয়েছেন এটা থেকে কি করা সম্ভব, কিভাবে ভাল ফল পাওয়া যায়। এবারে বাস্তবে কিভাবে কাজটি করবেন জেনে নিন।
যে কোন ওয়েবসাইটের জন্যই এডসেন্স ব্যবহার করা যায়। এডসেন্স রেজিশ্ট্রেশনের জন্য তাদের ওয়েবসাইটে www.google.com/adsense যান নিজের নাম-ঠিকানা-সাইটের পরিচিতি দিন। গুগলের সাধারন নিয়ম হচ্ছে আপনি কেবলমাত্র নিজের চালু সাইট ব্যবহার করবেন। নিজস্ব সাইট না থাকলে এডসেন্স রেজিষ্টার করার সুযোগ পাবেন না। ব্যক্তিগত অথবা প্রতিস্ঠান হিসেবে দুধরনের একাউন্ট তৈরীর ব্যবস্থা রয়েছে।


তাদের নিয়মের বাইরে কিছু ঘটলে তারা আপনাকে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ নাও দিতে পারে।

ইন্টারনেট থেকে আয় : অন্যের তৈরী সাইট থেকে উপার্জন

Posted in
ওয়েবসাইট থেকে আয় আসে নানাভাবে। সরাসরি সেখানে কেউ বিজ্ঞাপন দিতে পারেন যা থেকে আপনি অর্থ পাবেন। অথবা এডসেন্স, পে-পার-ক্লিক থেকে শুরু করে যত ধরনের পদ্ধতি রয়েছে সবকিছু থেকেই আয় করা যায়। সেজন্য প্রয়োজন এমন ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর পরিমান ভিজিটর রয়েছে। ভিজিটর যত বেশি আয় তত বেশি।  আর এধরনের সাইট তৈরী করতে প্রয়োজন সময়, মেধা, শ্রম।
নিজে ওয়েবসাইট তৈরী করতে যে সময়, শ্রম প্রয়োজন সেটা না করে অন্য কেউ সময় এবং শ্রম ব্যয়ে যাকিছু করেছে সেখান থেকে আয় করতে চান ? সেটাও সম্ভব।

ইন্টারনেট থেকে আয় : ই-বুক বিক্রি করে আয় করুন

Posted in
ই-বুক সাধারন ছাপা বইয়ের মতই, পার্থক্য হচ্ছে এগুলি থাকে ইলেকট্রনিক ফরম্যাটে এবং পড়তে হয় কম্পিউটার, ট্যাবলেট, বিশেষ ধরনের ই-বুক রিডারে কিংবা মোবাইল ফোনে।
এতে আর নতুন কি আছে!
ই-বুক কি সেটা আপনাকে শেখানো হচ্ছে না। ধরে নেয়া হচ্ছে আপনি সেটা জানেন। আপনি ই-বুক বিক্রিকে পেশা হিসেবে ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। আপনার হয়ত এরই মধ্যে এটাও জানা হয়েছে গেছে মানুষ ছাপা বই যে পরিমান কেনে তারথেকে বেশি কেনে ই-বুক। এগুলির দাম তুলনামুলক কম। কেনা খুব সহজ। ইন্টারনেট ব্যবহার করে সাথেসাথে কেনা যায়।
বিক্রির জন্য ই-বুক কোথায় পাবেন ?

ইন্টারনেট থেকে আয় : কাজ কিভাবে পাবেন

Posted in
চাকরী বা ব্যবসার বদলে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি যথেষ্ট পরিমান আয় করতে পারেন। সেটা ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজই হোক আর প্রোগ্রামিং এর মত দক্ষতার কাজই হোক। অনেকে বলেন এটাই ভবিষ্যতের কাজের নিয়ম। বর্তমানে যেমন কোন কোম্পনীকে কাজ করানোর জন্য বেতন দিয়ে কর্মী নিয়োগ করতে হয়, ভবিষতে তারা একাজের জন্য ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করবেন। যে কেউ যোগাযোগ করে সেই কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এতে দুপক্ষেরই লাভ।
সাধারনভাবে আউটসোসিং নামে পরিচিত এই কাজ আপনি করবেন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে। কাজের তালিকা দেখে ঠিক করবেন আপনি কোন কাজ করতে চান, সেজন্য যোগাযোগ করবেন। তারা যদি মনে করে আপনি সেকাজ ঠিকভাবে করতে পারবেন তাহলে তারা কাজ দেবেন।

গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয় করুন

Posted in
আপনার সাইটে গুগলের এডসেন্স বিজ্ঞাপন রেখে আয় করতে পারেন একথা এতটাই প্রচলিত যে অন্যান্য ব্যবস্থার বিষয়গুলি অনেকটাই আড়ালে থেকে যায়। আপনি আপনার সাইট থেকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করেও টাকা আয় করতে পারেন। আপনার সাইটে সার্চবক্স থাকবে, ভিজিটর যখন সেখানে কিছু লিখে সার্চ করবেন এবং সেই সার্চের ফল ব্যবহার করবেন তখনই আপনি টাকা পাবেন।
বিষয়টি আরেকটু ভালভাবে দেখা যাক। এর নাম গুগল কাষ্টম সার্চ (Google Custom Search)। এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে একটি সার্চবক্স যোগ করবেন। এমনকি আপনার যদি ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ নাও থাকে তাহলে গুগলের সাইটেই সেটা রাখতে পারেন।
সার্চ ইঞ্জিনের একটি নাম দেবেন, যে বিষয়গুলি সার্চ করার সুযোগ দেবেন সেগুলি কিওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করাবেন। সার্চের ফল হিসেবে কি দেখা যাবে সেটা বলে দেবেন। আপনি যে বিষয়ে ভিজিটর পেতে আগ্রহি অবশ্যই সেধরনের বিষয় বেছে নেবেন।

গুগল এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না

Posted in
এডসেন্স ব্যবহারে উতসাহ দেয়ার ক্ষেত্রে গুগল অগ্রনী ভুমিকা পালন করে। সেইসাথে নিয়ম মেনে সেটা ব্যবহার করা হচ্ছে কি-না সেবিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। নিয়মের বাইরে কিছু দেখলে সেই একাউন্ট বাতিল করে দেয়। আপনার বহু দিনের পরিশ্রম মুহুর্তে শেষ হয়ে যেতে পারে। যেকারনে তাদের নিয়মের তালিকাও বেশ দির্ঘ্য (www.google.com/adsense/terms ).
আপনি এডসেন্স ব্যবহারে আগ্রহী হলে যে নিয়মগুলি মানে হবে হবে এবং যে ভুলগুলি করা যাবে না সেগুলি সংক্ষেপে তুলে ধরা হচ্ছে এখানে;
.          একই ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান একাধিক এডসেন্স একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবে না। আপনার যদি একাধিক সাইট থাকে এবং সেগুলিতে এডসেন্স ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই ভিন্ন নামের হতে হবে। নয়ত গুগল সবগুলি একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
.          এডসেন্স সম্পর্কিত গুগলের দেয়া কোডের কোনধরনের পরিবর্তন করা যাবে না। সামান্যতম পরিবর্তন করলেই সেই একাউন্ট বাতিল করা হবে।

ঘরে বসে আয় : ইমেইল মার্কেটিং

Posted in
নিজের বাড়িতে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয়ের শতশথ পথ রয়েছে। আপনি তথ্য বিক্রি করতে পারেন, অন্যের জিনিষ ই-বে এর মাধ্যমে বেক্রি করতে পারেন, অন্যের ওয়েবসাইট তৈরী করে দিতে পারেন, অন্যের প্রচারের ব্যবস্থা করতে পারেন। বিক্রির জন্য আপনার নিজের কিছু তৈরী করা প্রয়োজন নেই। তথ্যকে ক্রেতার সামনে তুলে ধরবেন, তিনি অনলাইনে কিনলে আপনি কমিশন পাবেন সেই পন্যের মালিকের কাছ থেকে।
সাধারনত তিনভাবে আপনি এধরনের আয় করতে পারেন, কোন ব্যক্তি যখন কিছু কেনে (Pay per sale), কোন ব্যক্তি যখন ফরম পুরন করে (Pay per lead) এবং কোন ব্যক্তি যখন লিংকে ক্লিক করে (Pay per click). এই ৩টির মধ্যে প্রথমটিতে সবচেয়ে বেশি অর্থ পাওয়া যায় এবং সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর শেষেরটিতে আয় কম এবং জালিয়াতি হয় বলে জনপ্রিয়তাও কম।

ইন্টারনেটে ব্যবসা : বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে

Posted in
ইন্টারনেটে মানুষ যাকিছু কেনাকাটা করে তারমধ্যে এক নম্বরে রয়েছে বই। ইবুক রিডার এর প্রসার এবং সাথে আইপ্যাড সহ অন্যান্য ট্যাবলেট, এমনকি মোবাইল ফোনে বই পড়ার সুযোগ আসার সাথেসাথে এই চাহিদা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। আপনি যদি লেখক হন, অথবা প্রকাশক হন, অথবা বই বিক্রিকে পেশা হিসেবে নিতে চান তাহলে এটা সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র।
সমস্যা হচ্ছে নিজে বিক্রি করার জন্য আপনাকে একটি ভাল মানের ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে। সত্যিকারের সমস্যা হচ্ছে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে এবং পাঠকের কাছে পৌছাতে হবে।