Thursday, July 3, 2014

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা

Posted in
বাংলাদেশে কম্পিউটারের প্রসার নিয়ে অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেদের কৃতিত্ব দাবী করেন। বাস্তবতা হচ্ছে এলিফ্যান্ট রোডের জুতা-জামাকাপড় ব্যবসায়ীরা একে লাভজনক মনে করে এই ব্যবসায় হাত দিয়েছে এবং তারাই প্রসার ঘটিয়েছে। বর্তমানে সেখানে কম্পিউটার দোকানের সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। এই সংখ্যাই এই বক্তব্যের পক্ষে যথেষ্ট। তেমনি ইদানিং যারা ফ্রিল্যান্সিং-আউটসোর্সিং এর কল্যানে দেশ ধনী দেশে পরিনত হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন সে কৃতিত্বও কিছু সিডি নির্মাতার। তারা এগুলিকে পৌছে দিয়েছেন গ্রামে-গঞ্জে। একেবারে প্রত্যন্ত গ্রামে বসেও একজন জানেন ইন্টারনেটে টাকা আয় করা যায়।
এধরনের বক্তব্যকে আকর্ষনীয় করতে এমন কিছু  বলতে হয় যা সহজে দৃষ্টি আকর্ষন করে। যেমন সহজে টাকা আয়, মাসে হাজার ডলার আয়, অল্প সময়ে আয়, ঘরে বসে আয় ইত্যাদি। ফল হিসেবে কিছু ভুল বিষয়ের প্রচলন হয়। এবং সেটা হয়েছেও। বহু ব্যক্তিকে দেখা যাবে যার কম্পিউটার নেই অথচ সিডির দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করছেন, টাকা আয়ের সিডি আছে ? অন্যদিকে যারা কিছুটা খোজখবর নিয়েছেন তারাও বিভ্রান্ত। যে কথাগুলি শিখেছেন তারসাথে বাস্তবতা মেলে না।

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল-মন্দ

Posted in
বাংলা টিউটর সাইটে মুলত অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে লেখা হয়। ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক, মন্দ দিক, কিভাবে ভাল করা যায় ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার জন্য পুরোপুরি ইন্টারনেটের কাজের ওপর নির্ভর করতে হবে এমন কথা নেই। স্থানীয়ভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজে বেশকিছু সুবিধে রয়েছে। কাজটি প্রচলিত হলেও ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ব্যবহার করা হয় না সেকারনে অনেকের কাছে ভিন্ন শোনাতে পারে।
যারা গ্রাফিক ডিজাইনার, এনিমেটর, গ্রোগ্রামার বা লেখক তারা চাকরী করলেও তার বাইরে কারো কাজ করে অর্থ নেন। এটা ফ্রিল্যান্সিং। কেউ কেউ চাকরীর বদলে এভাবেই চলতে পছন্দ করেন। একেই স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং বিবেচনা করা হচ্ছে। এরসাথে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কাজের তুলনামুলক আলোচনা করা হচ্ছে এখানে।


স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক
.          স্থানীয়ভাবে কাজ করার প্রধান সুবিধে হচ্ছে যার কাজ করছেন তিনি একই সমাজের ব্যক্তি। ফলে তাকে বোঝা সহজ। কাজের ধরনও স্থানীয়। ফলে তুলনামুলক কম জেনেও কাজ করা সম্ভব।

ইন্টারনেটে আয় শুরু করবেন যেভাবে (পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্স)

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং থেকে শুরু করে ইন্টারনেটে আয়ের বহু বিষয় উল্লেখ করা হলেও অনেকের কাছে প্রশ্ন, আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই। আমি কিভাবে কাজ শুরু করব। এই মুহুর্তে আয় করতে পারেন এমন একটি পদ্ধতি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।



সাথেসাথে আয়ের জন্য পিটিসি সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। এজন্য আপনার কিছুই জানা প্রয়োজন নেই। তাদের ফরম পুরন করে সদস্য হবেন, তাদের সাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন এবং কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন। সাথেসাথেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার নামে সেই ক্লিকের জন্য বরাদ্দ টাকা জমা হয়েছে।

ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন

Posted in
বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার পর অনেকেই আগ্রহি হয়ে সদস্য হচ্ছেন। সাধারনত পিটিসি সাইট থেকে তাদের সেবার মান ভাল, সহজে টাকা পাওয়া যায় ইত্যাদি জনপ্রিয়তার কারন। সমস্যা হচ্ছে অনেকেই দিনে যথেষ্ট পরিমান ক্লিক করার সুযোগ পান না। এমন কোন পদ্ধতি কি আছে যেখানে আপনি বেশি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। বেশি ক্লিক মানেই যেখানে বেশি টাকা।
সদস্য হওয়ার পর আপনি সাইটটি বুকমার্ক করে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক। সেখানে গিয়ে হয়ত দেখলেন আপনার নামে ক্লিক করার বরাদ্দ নেই। সাথেসাথে সাইট থেকে চলে না গিয়ে বরং সাইটের অন্যান্য লিংকে ক্লিক করুন। তাদের মেনু বা তথ্যের লিংকে। শতভাগ নিশ্চিত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। এটা পরীক্ষিত পদ্ধতি।

পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়

Posted in
পেইড টু ক্লিক বা পিটিসি হচ্ছে ইন্টারনেটে আয়ের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। কোন সাইটের সদস্য হবেন, তাদের সাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন আর টাকা পাবেন। অন্য সমস্ত কাজ করার পরও দিনে কিছু সময় ব্যয় করে এভাবে আয় করা যায়। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, এভাবে কত আয় করা যায়। এই আয়ের ওপর নির্ভর করে কি চলা যায়, কিংবা একে পেশা বলা যায় কি-না।
একথার উত্তর জানার জন্য জানা প্রয়োজন পিটিসি কাজ করে কিভাবে।
পিটিসি সাইটগুলি বিজ্ঞাপন প্রচার করে। যারা বিজ্ঞাপন দিতে চান তাদের কাছে বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে। বিজ্ঞাপনের টাকার হিসেব করা হয় ক্লিকের সংখ্যা দিয়ে। ধরুন প্রতি হাজার ক্লিকের জন্য ১০ ডলার। এরপর এই এক হাজার ক্লিককে সদস্যদের সামনে দেয়া হয় ক্লিক করার জন্য। সেইসাথে বলে দেয়া হয় যিনি ক্লিক করবেন তিনি প্রতি ক্লিকের জন্য কত করে পাবেন।
কাজেই, প্রথমত ক্লিকপ্রতি আয় কমবেশি হয় বিজ্ঞাপন অনুযায়ী। সাধারনত ক্লিকপ্রতি ০.০২ ডলার থেকে ০.০০১ ডলার দেয়া হয়। অনেক সময় প্রচারের জন্য ক্লিকপ্রতি ১ ডলার, এমনকি ৫ ডলারের কথাও বলা হয়। বাস্তবে কোন বিজ্ঞাপনদাতা প্রচারের জন্য এত টাকা ব্যয় করেন না।

Wednesday, July 2, 2014

অনলাইন ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা

Posted in
আপনি অনলাইনে আয় করার কথা ভাবছেন সম্ভবত দুটি কারনে, প্রথমত, চাকরীর সুযোগ বা সম্ভাবনা নেই। দ্বিতীয়ত, ব্যবসা বা স্থানীয়ভাবে কাজ করার উপায়ও নেই বিনিয়োগ থেকে নানাবিধ কারনে। ইন্টারনেট থেকে আয় আপনার সমাধান দিতে পারে। যদিও সেখানেও সমস্যা খুব কম নেই।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কাজ জানা প্রয়োজন। প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন এসব কাজ ইন্টারনেটের কাজ হিসেবে বেশি পরিচিত। আরেকটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। একাজ তুলনামুলক সহজ। সাধারনভাবে কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা দক্ষতা থাকলেই করা যায়। আয় যেহেতু ডলারে সেহেতু সেটাও চলনসই। ডাটা এন্ট্রি কাজের নানা দিক তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
ডাটা এন্ট্রি কাজ আসলে কি

ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন

Posted in
ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে একটি কথা প্রায়ই বলা হয়, সহজে ঘরে বসে আয়। অনেক সময় আরো নির্দিস্ট করে বলা হয় দিনে কিছু সময় ব্যয় করে হাজার ডলার আয় করুন। ফলে একধরনের ধারনা তৈরী হয়ে গেছে। অনেকেই ধরে নেন কাজে হাত দিলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে। একে ভুল ধারনা বলতে পারেন কারন হাজার ডলার আয় করার কাজটি সহজ না।


আবার বিপরীতভাবে কাজে হাত দিলে সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করে একথাও ঠিক। কতটা সহজে কি পরিমান আয় করা বাস্তবসম্মত, হাজার ডলার আয়ের জন্য কতটা সময়, শ্রম, মেধা ব্যয় করতে হয় এবিষয়ে কিছুটা ধারনা পেতে পারেন এই লেখা থেকে।