Thursday, July 3, 2014

ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর

Posted in
ফ্রিল্যান্সার কত আয় করেন ? ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ তাদের কেমন লাগে ? তারা একাজ কেন করে ? অর্থনৈতিক সমস্যার সময় তারা কেমন থাকেন ? তাদের কি সাধারন চাকরী খোজা উচিত ?
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যার সামান্য আগ্রহ আছে তাদের জন্য এগুলি সাধারন প্রশ্ন। অন্যান্য কর্মসংস্থান বিষয়ক সমস্যা নিয়ে সংবাদমাধ্যম বা অন্যরা যতটা মাথা ঘামান, খবর তৈরী করেন ফ্রিল্যান্সারদের নিয়ে কেউ সেটা করে না। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক কারন সাংবাদিকদের বড় একটি অংশ নিজেরাই ফ্রিল্যান্স কাজ করেন। তারপরও তারা বিষয়টি এড়িয়ে যান। সরকার বা নীতিনির্ধারকরা এদিকে আদৌ দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন বোধ করেন না।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৩৭টি ভিন্ন পেশার ১২০০ জনের বেশি ফ্রিল্যান্সারের দেয়া এই বিষয়গুলি সম্পর্কিত তথ্য তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে কিভাবে। জড়িপ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ইমেইল এবং সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। প্রথমে ফেসবুকে ঘোষনা দেয়া হয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের অংশ নেয়ার জন্য। এছাড়া টুইটার এবং অন্যান্য মাধ্যমে ঘোষনা, প্রচার করে প্রায় ১৩০০ জনের মত নেয়া সম্ভব হয়েছে।

স্বাধীনভাবে কাজ সম্পর্কে মত

ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন

Posted in
একজন সফল ফ্রিল্যান্সার এবং একজন ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে পার্থক্য কি ? কি কারনে পার্থক্য হয় ?
অবশ্যই এর পেছনে বহু কারন বিদ্যমান। মেধা এবং দক্ষতা এখানে সকলের শীর্ষে। এখানে ঘাটতি রেখে আপনি সাফল্য আশা করতে পারেন না। একথা প্রযোজ্য যে কোন পেশার ক্ষেত্রেই। ফ্রিলান্সারের ক্ষেত্রে বিশষ করে কিছু বিষয় বিষয় প্রভাব ফেলে। সেটাই এই লেখার বিষয়।
ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা, যোগ্যতা ইত্যাদি পাশে রেখে যে কারনে সফল এবং ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের পার্থক্য করা যায় তার মুল্যে রয়েছে মানষিকতা। ফ্রিল্যান্সারকে নানাধরনের পরিস্থিতির মধ্যে কাজ করতে হয়। সেখানে মানসিক ভাবে শক্তসমর্থরাই ভাল করেন। এই মানসিকতা নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখানে এধরনের ৫টি বিষয় উল্লেখ করা হচ্ছে।
যে সময়গুলিতে আপনি মানষিকতার ওপর বেশি নজর দেবেন;
.          আপনি যেভাবে কাজ আশা করছেন সেভাবে কাজ পাচ্ছেন না
একে স্বাভাবিক বলে মেনে নিন। একই কাজের জন্য আপনি সহ আরো অনেকে প্রতিযোগিতা করছে। আপনি প্রতিবার বিজয়ী হবেন এটা ধরে নেয়ার কারন নেই। এমনকি আপনি যদি সকলের থেকে দক্ষ হন তাহলেও। যার কাজ (ক্লায়েন্ট) তার বিশেষ ধরন পছন্দ হতে পারে। সেক্ষেত্রে যারসাথে মিল হবে তারকাছেই তিনি যাবেন।

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি

Posted in
মানুষের জীবনযাপন, কর্মপদ্ধতি এসবের ওপর নির্ভর করে সাফল্য-ব্যর্থতা সমস্ত কিছুই। এমনকি মানষিক শক্তির ওপর নির্ভর করে শরীরের রোগ-বালাই কমবেশি হয় এটা পরীক্ষিত সত্য। যদি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে একথা বলা হয় তাহলে সরল ভাষায়, ফ্রিল্যান্সারের সাফল্য-ব্যর্থতা পরিবর্তন হতে পারে সামান্য কিছু নিয়ম মেনে।



ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় যে অনেকে বলছেন আগামী দিনের অফিস হবে ফ্রিল্যান্স নির্ভর। আপনি চাকরীতে যোগ দেবেন না, বাড়িতে বসে পছন্দমত কাজ করবেন। যারা দীর্ঘদিন ধরে একাজ করে সাফল্য লাভ করেছেন তারা তাদের ভুলগুলি থেকে অন্যদের সাবধান করেন, কিভাবে ভাল করা যায় পরামর্শ দেন। এধরনের কিছু পরামর্শ।

ফ্রিল্যান্সিং : ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম

Posted in
প্রচলিত প্রবাদ হচ্ছে ক্রেতা ব্যবসার দেবতা। ক্রেতার ওপর নির্ভর করে ব্যবসার সাফল্য-ব্যর্থতা। কাজেই ক্রেতা যা বলবেন সেটাই ঠিক, বিক্রেতা হিসেবে আপনি সব কথায় সায় দিয়ে যাবেন। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সেবা বিক্রি করবেন তখন এই নিয়ম মেনে চলবেন এটাই স্বাভাবিক। ক্লায়েন্ট না থাকার অর্থ আপনার কাজ নেই, অন্যকথায় আয় নেই।
আপনার কাজ যদি লেখালেখি বা গ্রাফিক ডিজাইন বা এনিমেশন অথবা এইজাতিয় এমন কিছু হয় তাহলে বিষয়টি এত সরল থাকে না। আপনি আপনার জ্ঞান এবং মেধা ব্যবহার করে একটি ক্রিয়েটিভ ডিজাইন করলেন অথচ ক্লায়েন্টের মনে হল সেটা আনাড়ি কাজ। তিনি এমন কিছু চান যা আপনি নিজে থেকে কখবেন না। এটা খুবই স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা।
এধরনের পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারেন।

.          আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলুন
আন্তর্জাতিক নিয়ম হচ্ছে যে নিয়মের দেশকাল নেই, সব যায়গায় সমানভাবে স্বিকৃত। আপনি যখন ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন তখন আপনাকে এই নিয়ম মেনে চলতে হয়। এখানে প্রচলিত নিয়মগুলি দেখে নিন। আপনি অবশ্যই একদিনে সব নিয়ম শিখে ফেলতে পারেন না। এজন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন হয়।

বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন

Posted in
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করার প্রবনতা এবং প্রচার এত দ্রুত বাড়ছে যে অনেকেই বলছেন আগামীতে এটাই হবে কর্মসংস্থানের পথ। অন্যকথা এটাই হবে আগামী দিনের কর্মপদ্ধতি। যেখানে প্রতিস্ঠানগুলি বেতনভোগি কর্মচারী না রেখে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করাবে। বাংলাদেশে বিষয়টি দ্রুত পরিচিতি লাভ করছে সেটা বোঝা যায় এবিষয়ে ওয়েবসাইটে ভিজিটরদের উপস্থিতি দেখে। তারপরও বাস্তবে কাজ খুব এগোচ্ছে না। এর পেছনে রয়েছে অনেকগুলি কারন।




একবার দেখে নেয়া যাক সেগুলি কি কি।


সরকারের এবং ব্যাংকের অসহযোগিতা
সরকারের অসহযোগিতা না বলে বাধা শব্দটি ব্যবহার করলে বেশি বলা হয় না। একদিকে সরকার বলছেন আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবে, অন্যদিকে সরকারের নীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, ইন্টারনেট-বিদ্যুত ইত্যাদি সম্পুর্ন বিপরীত। রীতিমত মানুষকে চেপে রাখা হয়েছে যেন কোনভাবেই কেউ কাজ করতে না পারে। সামান্য কয়েকটি উদাহরন এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২

Posted in
ইন্টারনেটে আয় কথাটি বলার সময় সহজ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। অন্তত যারা একে ব্যবসায়িক স্বার্থে ব্যবহার করেন তারা বলেন কত সহজে, ঘরে বসে হাজার ডলার আয় করতে পারেন। আগের পর্বে উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয়ের বেশকিছু সমস্যা। সেখানে আপনার তেমন কিছু করার নেই। যদি কোনভাবে আপনি সমস্যাগুলি এড়িয়ে চলতে পারেন (নিশ্চয়ই সম্ভব, যারা প্রতিদিন নতুন মুভি ডাউনলোড করে তাদের কাছে যেমন ইন্টারনেটের গতি সমস্যা না, যারা কোটি টাকা পাচার করে বলে অভিযোগ তাদের কাছে লেনদেন যেমন সমস্যা না) তাহলে এরপর কি হতে পারে।
আগে দেখে নেয়া যাক ইন্টারনেটে আয়ের পদ্ধতিগুলি কি কি ? একটি অবশ্যই আউটসোর্সিং কাজ করা। যেসব নীতিনির্ধারক আউটসোর্সিং কাজের কথা বলেন তারা ধরেই নেন তৈরী পোষাকের মত তারা কাজের অর্ডার পাবেন, সেখানে হাজার হাজার লোক নিয়োগ দেবেন, সেখান থেকে মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার আয় হবে।

ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ

Posted in
ওডেস্ক কিংবা ফ্রিল্যান্সার এর মত সাইটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার নিয়ম হচ্ছে তাদের সাইটে নাম লেখাবেন, কাজের লিস্ট দেখে কাজ পছন্দ করবেন, সেই কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করে কত টাকায় করবেন জানাবেন। যার কাজ তিনি রাজী হলে অনুমতি দেবেন। আপনি কাজ করে জমা দেবেন এবং টাকা পাবেন।



এই পদ্ধতির অনেকগুলি ভাল দিক আছে বলেই অত্যন্ত জনপ্রিয়। তারপরও অনেকে পুরো পছন্দ করতে পারেন না। প্রতিবার কাজের জন্য বিড করতে বিরক্ত হন। বিড করা এবং তার ফলোআপে প্রচুর সময় নষ্ট হয় একথা ঠিক। আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কিনা নিশ্চিত হওয়ার জন্য তারা আপনাকে যাচাই করবেন এটা যুক্তিসঙ্গত মনে হলেও ক্রমাগত চলতে থাকলে একসময় বিরক্ত হওয়া স্বাভাবিক।