Thursday, July 3, 2014

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে করবেন

Posted in
সরকার ঘোষনা দিয়েছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের। প্রতিদিন এবিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে।
এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
আউটসোর্সিং কি ?

0 comments :

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : টাকা কিভাবে হাতে পাবেন

Posted in
ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার পক্ষে যাকিছু করা সম্ভব সবই আপনি করলেন। যা জানা প্রয়োজন জানলেন, টাকা খরচ করে ইন্টারনেট সংযোগ নিলেন, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আউটসোর্সিং  সাইটে গিয়ে কাজ নিলেন, সেটা করে জমাও দিলেন। এরপর আপনার হিসেবের পালা। আপনি টাকা পাবেন কিভাবে। এখানে যেহেতু আপনার সব ইচ্ছাই যথেষ্ট না সেহেতু আগেই হিসেব করে নেয়া ভাল।
আগে দেখে নেয়া যাক তারা দেয় কিভাবে।
সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের মত ক্রেডিট কার্ড। তারা আপনার নামে টাকা জমা দিতে পারে সাথেসাথেই, আপনিও সাথেসাথেই সেটা পাবেন। উন্নত দেশগুলিতে মানুষ কেনাকাটা থেকে শুরু করে ট্যাক্সিভাড়া পর্যন্ত দেয় ক্রেডিটকার্ডের মাধ্যমে। কাজেই তারা এই পদ্ধতি বেশি ব্যবহার করবে সেটাই স্বাভাবিক।

0 comments :

ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে বেশি কাজ পাবেন

Posted in
আউটসোর্সিং এর জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সাইট ওডেস্ক এর সাম্প্রতিক একটি পরিসংখ্যান দেখুন,
গত ৯০ দিনে তাদের মাধ্যমে কাজ করে মানুষ আয় করেছে ৩ কোটি ৮১ লক্ষ ডলারের বেশি, কাজ জমা পরেছে ৩৬,২৪৩টি, প্রতিটি কাজের জন্য যোগাযোগ করেছে গড়ে ১১.৩ জন।
শেষ সংখ্যাটির দিকে বেশি গুরুত্ব দিন। আপনি সহ ১১ জন হলে বাকি ১০ জনকে প্রতিযোগিতায় পেছনে ফেলে আপনাকে কাজ পেতে হবে। কাজেই আপনাকে দেখাতে হবে আপনি অন্যদের থেকে যোগ্য। কিভাবে সেটা করা সম্ভব দেখে নেয়া যাক।
প্রথম কথা, অবশ্যই দক্ষতা বাড়ানো। যদি গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরা যায় তাহলে আপনার প্রয়োজন কাজ ঠিকভাবে করার যোগ্যতা অর্জন করা, ভাল ডিজাইনের বৈশিষ্ট বোঝা, যথেষ্ট পরিমান কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করা। ডিজাইন এমনই একটি বিষয় যে সম্পর্কে প্রত্যেকেরই নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থাকে।

0 comments :

ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন : গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার জন্য গুগল এডসেন্স অত্যন্ত কার্যকর একটি পদ্ধতি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে গুগলের তুলনা নেই। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করে তারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের একটি অংশ এডসেন্স।
প্রথমেই প্রশ্ন করা স্বাভাবিক, এডসেন্স কি ? এককথায় এডসেন্স হচ্ছে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন রাখার জন্য গুগলের একটি পদ্ধতি। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিশ্চয়ই বিভিন্ন লিংক দেখেছেন যার পাশে Ads by Google লেখা।এগুলিই এডসেন্স বিজ্ঞাপন। আপনার ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্য এডসেন্স এর রেজিষ্ট্রেশন করাই যথেষ্ট। এরপর ওয়েবপেজে কোন ভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন সেই সাইটের মালিক হিসেবে আপনি টাকা পাবেন। প্রতি ক্লিকের জন্য কয়েক সেন্ট থেকে শুরু করে কয়েক ডলার পর্যন্ত। মাসে আয় হতে পারে কয়েকশ ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার। ফল পাওয়া যায় সাথেসাথে।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : ফাইল আপলোড করে উপার্জন করুন

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করতে চান ? খুব সহজে ?
করতে পারেন। ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড করুন। যখনই কেউ সেই ফাইল ডাউনলোড করবে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনি টাকা পাবেন। কি আপলোড করবেন তা নিয়েও ভাবার কিছু নেই। বিভিন্ন টরেন্ট সাইট, ইউটিউব যেখান থেকেই হোক না কেন, জনপ্রিয় ফাইল ডাউনলোড করে আপলোড করুন।
ফাইল শেয়ারিং ইন্টারনেটের জনপ্রিয় একটি ব্যবস্থা। প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ সফটঅয়্যার, গেম, ভিডিও, অডিও থেকে শুরু করে সব ধরনের ফাইল আদান-প্রদান করছে। যে সাইটগুলি এই কাজ পরিচালনা করে তারাও নিজেরা অর্থ বানাচ্ছে বিজ্ঞাপন সহ অন্যান্য পদ্ধতিতে। ধরে নিতে পারেন এটা তারই অংশ। যে সাইটে বেশি ডাউনলোডের জিনিষপত্র থাকে সেখানে ভিজিটর বেশি, কাজেই তারা একাজে কিছু অর্থ ব্যয় করে।
এজন্য আপনার প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি ভাল ইন্টারনেট সংযোগ।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : ডাটা এন্ট্রি করে উপার্জন করুন

Posted in
ডাটা এন্ট্রি করে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার একটিমাত্র দক্ষতাই প্রয়োজন, দ্রুত এবং নিখুতভাবে টাইপ করতে জানা। কাজ পাওয়া যায় খুব সহজেই।

বিশ্বের বহু কোম্পানী রয়েছে যাদের লক্ষ লক্ষ ফরম পুরন করা প্রয়োজন, অথচ একাজের জন্য পর্যাপ্ত লোক নেই। তারা দ্রুতই জেনে গেছে ইন্টারনেট এই কাজের জন্য উপযোগি মাধ্যম। খুব সহজে ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠানের কাছ থেকে এই কাজ করিয়ে নেয়া যায়।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যে ফরমগুলি পুরন করতে হয় সেগুলি ছোট। প্রতি ফরমের জন্য ৩০ থেকে ৫০ ডলার পাওয়া যায়। দিনে ৩০০ থেকে ২০০০ আয় করা অসম্ভব না। শুনে অবাক হতে পারেন, এই কাজ করে মাসে ৪০ হাজার ডলার আয় করার উদাহরন রয়েছে। অন্য কাজে জড়িত থাকলেও সপ্তাহে এক বা দুদিন একাজের জন্য বরাদ্দ রেখে অতিরিক্ত আয় করা যেতে পারে।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ১

Posted in
গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে বছরে ১ লক্ষ ডলারের বেশি আয় করেছে অমুক ব্যক্তি, এধরনের কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন। মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার ডলার আয় করার ব্যক্তির উদাহরন খুব কম নেই। এই কথাগুলি এমন ধারনা তৈরী করে যাথেকে অনেকেই মনে করেন, একটি ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ তৈরী করে সেখানে এডসেন্স যোগ করলেই হাজার হাজার ডলার আসতে শুরু করে।
এভাবে পর্যাপ্ত পরিমান অর্থ আয় করা যায় একথা যেমন ঠিক তেমনি এখানে কিছু ভূল ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে এটাও ঠিক। আপনি যদি সত্যিকার অর্থেই এডসেন্স ব্যবহার করে আয় করতে চান তাহলে আপনার সেগুলি জানা প্রয়োজন।
প্রথমেই জেনে রাখুন, কথাগুলি এভাবে বলা হয় কেন।
যদি বলা হয় আপনি দিনে ৫-৬ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে আর্টিকেল লিখে

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ২

Posted in
আপনি আয় করতে চান গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে, আপনার কিছু সত্য জানা প্রয়োজন। একেবারে প্রথম কথা, একে অর্থ উপার্জনের সহজ পদ্ধতি ভাববেন না। অনেকে প্রচারনা থেকে ধরে নেন ব্লগারে একটা একাউন্ট খুললেই টাকা আসতে শুরু করবে। এটা ভুল ধারনা।
অন্যে এই পথে কত আয় করেছে সে উদাহরন দেখাবেন না। তারা আয় করেছে এটা হয়ত দেখেছেন, এর পেছনের শ্রম দেখেননি।
অমুকে অত টাকা আয় করেছে এই তথ্য দেখে সহজেই মানুষ বিভ্রান্ত হয়। কেউ মানে ৫ হাজার ডলার আয় করছে, বিষয়টি এভাবে দেখুন, সেই ব্যক্তি এমন বিষয় নিয়ে ওঢেব সাইট তৈরী করেছে যে

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ৩

Posted in
ফ্রিহোষ্টিং বনাম পেইড হোষ্টিং
গুগলের বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবস্থা ব্লগার (www.blogger.com) ব্যবহার করে নিজস্ব সাইট তৈরী করা খুব সহজ। ব্লগার ব্যবহারের জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু জানা প্রয়োজন হয় না, সহজেই এডসেন্স যোগ করা যায়। অন্যদিকে ওয়েবসাইট তৈরী জন্য রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress) সহ নানাধরনের সফটঅয়্যার। এগুলির সাথে এডসেন্স ব্যবহারের জন্য নিজস্ব ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, সার্ভার ভাড়া করতে হয়। প্রশ্ন করা স্বাভাবিক কোনটি পছন্দ করবেন।
নিজস্ব ডোমেন এবং হোষ্টিং এর খরচ যেমন রয়েছে তেমনি সুবিধে অনেক বেশি। এই সফটঅয়্যারগুলি ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ করা যায় যা ব্লগারে করা যাবে না। যেমন আপনি যদি আপনার সাইটে একটি মেসেজ বোর্ড যোগ করতে চান, সেটা ব্লগারে করা যাবে না।

0 comments :

ইন্টারনেটে ঘরে বসে আয় : পেইড টু ক্লিক PTC

Posted in
যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সহজে আয় করতে চান তাদের কাছে পিটিসি অত্যন্ত আকর্ষনীয় বিষয়। অন্তত তাত্বিকভাবে কাজটি খুব সহজ। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ওপেন করবেন, নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন। আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে। আয়ের এরচেয়ে সহজ পথ হয়না।
বাস্তবে এই পদ্ধতির পেছনে অন্য অনেকগুলি বিষয় জড়িত। যদি একাজে হাত দিতেই চান তাহলে সেটা জেনে নেয়াই ভাল।
প্রথম কথা, ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে কেন ? কে দেবে ?
বর্তমান বিশ্ব চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। আর ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের বিশাল যায়গা। এরই মধ্যে ছাপানো বিজ্ঞাপনকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন। সব ধরনের কেনাকাটা করা যায় ইন্টারনেট ব্যবহার করেই, কাজেই সেই বিবেচনায় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন সুবিধেজনক।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : রিভিউ লিখে আয় করুন

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার পদ্ধতিগুলির মধ্যে রিভিউ লেখা জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। এর সুবিধে হচ্ছে আপনাকে শুধুমাত্র লেখা বিষয়ে পারদর্শী হতে হয়। একথা বলে কাজটিকে সহজভাবে দেখা হচ্ছে না, বরং প্রোগ্রামিং কিংবা এনিমেশনের সাথে তুলনা করে এটুকু বলা যেতে পারে এই কাজগুলির জন্য আপনার পড়াশোনার সম্পর্ক থাকতে হয়। অংক কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে না পড়ে আপনি প্রোগ্রামিংএ খুব ভাল করতে পারেন না। অন্যদিকে যে কোন বিষয়ে পড়াশোনা করা ব্যক্তিরই কোন বিষয়ে লেখার দক্ষতা থাকতে পারে। এজন্যই স্কুলে-কলেজে রচনা লিখতে শেখানো হয়।
রিভিউ কিংবা আরো স্পস্ট করে বললে পেইড রিভিউ (paid review) আসলে একধরনের বিজ্ঞাপন। আপনি একটি পন্যের সুবিধে-অসুবিধেগুলি নিয়ে লিখবেন, পাঠকেরা সেটা পড়ে কিনতে আগ্রহী হবে। মুল উদ্দেশ্য এটাই।

0 comments :

এফিলিয়েট মার্কেটিং : ইন্টারনেট থেকে আয় করার পদ্ধতি

Posted in
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অন্য কোম্পানীর ওয়েবসাইটের প্রচার করা এবং বিনিময়ে কমিশন পাওয়া। এই কমিশনের পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। সবচেয়ে সাধারন পদ্ধতি হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইট থেকে বিজ্ঞাপন দেখে যদি কেউ সেই পন্য কেনে তাহলে। যেমন ধরুন আপনার সাইটে বইয়ের তথ্যের সাথে আমাজনের লিংক রয়েছে। যদি কোন ভিজিটর সেই লিংকে ক্লিক করে আমাজনে যায় এবং সেই পণ্য কেনে তাহলে আপনি বিক্রির ওপর কমিশন পাবেন। আপনি নিশ্চয়ই জানেন আমাজন বিক্রি করে না এমন কোন পন্য নেই।
বিক্রি হওয়া ছাড়াও অন্য ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন রাখলে সেই লিংকের ওপর ভিজিটর ক্লিক করলে সেকারনেও অর্থ পেতে পারেন। তাদের কাছে এর অর্থ, আপনি তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠাচ্ছেন।

0 comments :

এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম-কানুন

Posted in
গুগল এডসেন্স নিয়ে অন্যান্য লেখাগুলি থেকে নিশ্চয়ই ধারনা পেয়েছেন এটা থেকে কি করা সম্ভব, কিভাবে ভাল ফল পাওয়া যায়। এবারে বাস্তবে কিভাবে কাজটি করবেন জেনে নিন।
যে কোন ওয়েবসাইটের জন্যই এডসেন্স ব্যবহার করা যায়। এডসেন্স রেজিশ্ট্রেশনের জন্য তাদের ওয়েবসাইটে www.google.com/adsense যান নিজের নাম-ঠিকানা-সাইটের পরিচিতি দিন। গুগলের সাধারন নিয়ম হচ্ছে আপনি কেবলমাত্র নিজের চালু সাইট ব্যবহার করবেন। নিজস্ব সাইট না থাকলে এডসেন্স রেজিষ্টার করার সুযোগ পাবেন না। ব্যক্তিগত অথবা প্রতিস্ঠান হিসেবে দুধরনের একাউন্ট তৈরীর ব্যবস্থা রয়েছে।


তাদের নিয়মের বাইরে কিছু ঘটলে তারা আপনাকে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ নাও দিতে পারে।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : অন্যের তৈরী সাইট থেকে উপার্জন

Posted in
ওয়েবসাইট থেকে আয় আসে নানাভাবে। সরাসরি সেখানে কেউ বিজ্ঞাপন দিতে পারেন যা থেকে আপনি অর্থ পাবেন। অথবা এডসেন্স, পে-পার-ক্লিক থেকে শুরু করে যত ধরনের পদ্ধতি রয়েছে সবকিছু থেকেই আয় করা যায়। সেজন্য প্রয়োজন এমন ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর পরিমান ভিজিটর রয়েছে। ভিজিটর যত বেশি আয় তত বেশি।  আর এধরনের সাইট তৈরী করতে প্রয়োজন সময়, মেধা, শ্রম।
নিজে ওয়েবসাইট তৈরী করতে যে সময়, শ্রম প্রয়োজন সেটা না করে অন্য কেউ সময় এবং শ্রম ব্যয়ে যাকিছু করেছে সেখান থেকে আয় করতে চান ? সেটাও সম্ভব।

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : ই-বুক বিক্রি করে আয় করুন

Posted in
ই-বুক সাধারন ছাপা বইয়ের মতই, পার্থক্য হচ্ছে এগুলি থাকে ইলেকট্রনিক ফরম্যাটে এবং পড়তে হয় কম্পিউটার, ট্যাবলেট, বিশেষ ধরনের ই-বুক রিডারে কিংবা মোবাইল ফোনে।
এতে আর নতুন কি আছে!
ই-বুক কি সেটা আপনাকে শেখানো হচ্ছে না। ধরে নেয়া হচ্ছে আপনি সেটা জানেন। আপনি ই-বুক বিক্রিকে পেশা হিসেবে ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। আপনার হয়ত এরই মধ্যে এটাও জানা হয়েছে গেছে মানুষ ছাপা বই যে পরিমান কেনে তারথেকে বেশি কেনে ই-বুক। এগুলির দাম তুলনামুলক কম। কেনা খুব সহজ। ইন্টারনেট ব্যবহার করে সাথেসাথে কেনা যায়।
বিক্রির জন্য ই-বুক কোথায় পাবেন ?

0 comments :

ইন্টারনেট থেকে আয় : কাজ কিভাবে পাবেন

Posted in
চাকরী বা ব্যবসার বদলে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি যথেষ্ট পরিমান আয় করতে পারেন। সেটা ডাটা এন্ট্রির মত সহজ কাজই হোক আর প্রোগ্রামিং এর মত দক্ষতার কাজই হোক। অনেকে বলেন এটাই ভবিষ্যতের কাজের নিয়ম। বর্তমানে যেমন কোন কোম্পনীকে কাজ করানোর জন্য বেতন দিয়ে কর্মী নিয়োগ করতে হয়, ভবিষতে তারা একাজের জন্য ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করবেন। যে কেউ যোগাযোগ করে সেই কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এতে দুপক্ষেরই লাভ।
সাধারনভাবে আউটসোসিং নামে পরিচিত এই কাজ আপনি করবেন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে। কাজের তালিকা দেখে ঠিক করবেন আপনি কোন কাজ করতে চান, সেজন্য যোগাযোগ করবেন। তারা যদি মনে করে আপনি সেকাজ ঠিকভাবে করতে পারবেন তাহলে তারা কাজ দেবেন।

0 comments :

গুগল কাষ্টম সার্চ (এডসেন্স ফর সার্চ) থেকে আয় করুন

Posted in
আপনার সাইটে গুগলের এডসেন্স বিজ্ঞাপন রেখে আয় করতে পারেন একথা এতটাই প্রচলিত যে অন্যান্য ব্যবস্থার বিষয়গুলি অনেকটাই আড়ালে থেকে যায়। আপনি আপনার সাইট থেকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করেও টাকা আয় করতে পারেন। আপনার সাইটে সার্চবক্স থাকবে, ভিজিটর যখন সেখানে কিছু লিখে সার্চ করবেন এবং সেই সার্চের ফল ব্যবহার করবেন তখনই আপনি টাকা পাবেন।
বিষয়টি আরেকটু ভালভাবে দেখা যাক। এর নাম গুগল কাষ্টম সার্চ (Google Custom Search)। এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে একটি সার্চবক্স যোগ করবেন। এমনকি আপনার যদি ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ নাও থাকে তাহলে গুগলের সাইটেই সেটা রাখতে পারেন।
সার্চ ইঞ্জিনের একটি নাম দেবেন, যে বিষয়গুলি সার্চ করার সুযোগ দেবেন সেগুলি কিওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করাবেন। সার্চের ফল হিসেবে কি দেখা যাবে সেটা বলে দেবেন। আপনি যে বিষয়ে ভিজিটর পেতে আগ্রহি অবশ্যই সেধরনের বিষয় বেছে নেবেন।

0 comments :

গুগল এডসেন্স ব্যবহারের নিয়ম, যে ভুলগুলি করবেন না

Posted in
এডসেন্স ব্যবহারে উতসাহ দেয়ার ক্ষেত্রে গুগল অগ্রনী ভুমিকা পালন করে। সেইসাথে নিয়ম মেনে সেটা ব্যবহার করা হচ্ছে কি-না সেবিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। নিয়মের বাইরে কিছু দেখলে সেই একাউন্ট বাতিল করে দেয়। আপনার বহু দিনের পরিশ্রম মুহুর্তে শেষ হয়ে যেতে পারে। যেকারনে তাদের নিয়মের তালিকাও বেশ দির্ঘ্য (www.google.com/adsense/terms ).
আপনি এডসেন্স ব্যবহারে আগ্রহী হলে যে নিয়মগুলি মানে হবে হবে এবং যে ভুলগুলি করা যাবে না সেগুলি সংক্ষেপে তুলে ধরা হচ্ছে এখানে;
.          একই ব্যক্তি বা প্রতিস্ঠান একাধিক এডসেন্স একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবে না। আপনার যদি একাধিক সাইট থাকে এবং সেগুলিতে এডসেন্স ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই ভিন্ন নামের হতে হবে। নয়ত গুগল সবগুলি একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
.          এডসেন্স সম্পর্কিত গুগলের দেয়া কোডের কোনধরনের পরিবর্তন করা যাবে না। সামান্যতম পরিবর্তন করলেই সেই একাউন্ট বাতিল করা হবে।

0 comments :

ঘরে বসে আয় : ইমেইল মার্কেটিং

Posted in
নিজের বাড়িতে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয়ের শতশথ পথ রয়েছে। আপনি তথ্য বিক্রি করতে পারেন, অন্যের জিনিষ ই-বে এর মাধ্যমে বেক্রি করতে পারেন, অন্যের ওয়েবসাইট তৈরী করে দিতে পারেন, অন্যের প্রচারের ব্যবস্থা করতে পারেন। বিক্রির জন্য আপনার নিজের কিছু তৈরী করা প্রয়োজন নেই। তথ্যকে ক্রেতার সামনে তুলে ধরবেন, তিনি অনলাইনে কিনলে আপনি কমিশন পাবেন সেই পন্যের মালিকের কাছ থেকে।
সাধারনত তিনভাবে আপনি এধরনের আয় করতে পারেন, কোন ব্যক্তি যখন কিছু কেনে (Pay per sale), কোন ব্যক্তি যখন ফরম পুরন করে (Pay per lead) এবং কোন ব্যক্তি যখন লিংকে ক্লিক করে (Pay per click). এই ৩টির মধ্যে প্রথমটিতে সবচেয়ে বেশি অর্থ পাওয়া যায় এবং সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর শেষেরটিতে আয় কম এবং জালিয়াতি হয় বলে জনপ্রিয়তাও কম।

0 comments :

ইন্টারনেটে ব্যবসা : বই বিক্রি করুন গুগলের সাহায্যে

Posted in
ইন্টারনেটে মানুষ যাকিছু কেনাকাটা করে তারমধ্যে এক নম্বরে রয়েছে বই। ইবুক রিডার এর প্রসার এবং সাথে আইপ্যাড সহ অন্যান্য ট্যাবলেট, এমনকি মোবাইল ফোনে বই পড়ার সুযোগ আসার সাথেসাথে এই চাহিদা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। আপনি যদি লেখক হন, অথবা প্রকাশক হন, অথবা বই বিক্রিকে পেশা হিসেবে নিতে চান তাহলে এটা সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র।
সমস্যা হচ্ছে নিজে বিক্রি করার জন্য আপনাকে একটি ভাল মানের ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে। সত্যিকারের সমস্যা হচ্ছে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে এবং পাঠকের কাছে পৌছাতে হবে।

0 comments :

ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারনা

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন বর্তমানে অত্যন্ত আলোচিত বিষয়। বিভিন্ন সুত্র থেকে যারা এবিষয়ে খোজখবর নিচ্ছেন তারা প্রায়ই কিছু ভুল ধারনার শিকার হন।  একাজে হাত দেয়ার আগে ভুল ধারনাগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।


.          খুব সহজে, বিনা পরিশ্রমে ইন্টারনেটে আয় করা যায়
এটা সবচেয়ে বড় ভুল ধারনা। আপনি আশা করছেন একজন চাকুরীজীবী কিংবা ব্যবসায়ীর থেকে বেশি আয় করবেন অথচ পরিশ্রম করবেন না এটা বাস্তবসম্মত হতে পারে না। ইন্টারনেটে যে পদ্ধতিতেই আয় করুন না কেন, আপনাকে যথেস্ট সময় এবং মেধা ব্যয় করতে হবে।
.          ইন্টারনেটে আয় করা সকলের পক্ষে সম্ভব না
এটা আরেকটা বড় ভুল ধারনা। ইন্টারনেটে কাজ বলতে যেমন দক্ষ প্রোগ্রামিং বুঝায় তেমনি তুলনামুলক সহজ গ্রাফিক ডিজাইন বুঝায়, কিংবা আরো সহজ ডাটা এন্ট্রি বুঝায়। যে কোন শিক্ষিত মানুষের পক্ষে মানানসই কাজ খুজে নেয়া সম্ভব। তবে একথা অবশ্যই ঠিক, দক্ষতা যত বেশি আয়ের সুযোগ তত বেশি। দক্ষতা যেহেতু বাড়ানো যায় সেহেতু সুযোগও বাড়ানো যায়।

0 comments :

ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের ৫টি সেরা পথ, Internet earning

Posted in
ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের বহু উপায় রয়েছে। এই সাইটে প্রায় সবগুলি নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে। অনেকেই দ্বিধায় পড়েন, কোনটি করবেন কোনটি করবেন না এই নিয়ে। সেইসাথে বাংলাদেশের জন্য স্থানীয় কিছু সমস্যা তো রয়েছেই। অনেক সহজ কাজও জটিল কিংবা অসম্ভব হয়ে দাড়ায় অনেকের কাছে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের সুবিধা-অসুবিধা অনুযায়ী ৫টি পদ্ধতির তুলনামুলক চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে এই লেখায়।


১. গুগল এডসেন্স
গুগল এডসেন্স সবচেয়ে সেরা উপায় এতে আপত্তি করবেন না কেউই। প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও, নিজে কিছু বিক্রি না করেও মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায়। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই। প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা।

0 comments :

ইন্টারনেটে আয় - ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে কাজ পাবেন

Posted in
একসময় এর নাম ছিল GetAFreelancer, বর্তমান নাম Freelancer। আউটসোর্সিং কাজের জন্য শীর্ষস্থানীয় প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে রয়েছে লক্ষ লক্ষ কাজ। কম্পিউটার ব্যবহার করে করা যায় এমন যেকোন কিছু। ডাটা এন্ট্রি থেকে প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক ডিজাইন থেকে এনিমেশন, ওয়েব সাইট ডিজাইন থেকে মোবাইল, যেকোন কাজই পেতে পারেন তাদের মাধ্যমে। তাদের সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করুন, কাজের লিষ্ট দেখে এপ্লাই করতে শুরু করুন।


ফ্রিলান্সারের একটি বড় সুবিধে হচ্ছে এরা অন্যান্য পদ্ধতির সাথে মানিবুকারস নামের অর্থ লেনদেনের ইমেইল পদ্ধতি ব্যবহারের সুযোগ দেয়। বাংলাদেশে পে-পল ব্যবহার করা যায় না, মানি বুকারস ব্যবহার করা যায়।



কিভাবে একাউন্ট করবেন
একাউন্ট তৈরীর জন্য আপনার একটি ইমেইল এড্রেস থাকতে হবে। এখনও যদি না থাকে তাহলে তৈরী করে নিন।

.          তাদের ওয়েবসাইটে যান (www.freelancer.com)।

0 comments :

ইন্টারনেটে টাকা আয় – ফটোশপ ডিজাইন বিক্রি করে আয় করুন

Posted in
ডিজিটাল ইমেজ মানেই ফটোশপ। আপনি ফটোশপে কাজ করেন অথচ আয় করার সুযোগ পাবেন না সেটা হয় না। নিজের মনের মত ডিজাইন তৈরী করুন এবং সেগুলি বিক্রি করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। যত বেশি ক্রেতা কিনবে আপনি তত বেশি অর্থ পাবেন। ফ্রিলান্সার আপনার ডিজাইন বিক্রির সব ব্যবস্থা করে দেবে।
অবশ্যই আপনাকে দৃষ্টিনন্দন, কাজের উপযোগি এবং ডিজাইনের নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। এজন্য রয়েছে কিছু গাইডলাইন। সেগুলি জেনে নিন।
.          ফটোশপে ডিজাইনের সময় ডিজাইনের গঠন ঠিক রাখুন। লেয়ার কিংবা গ্রুপগুলিকে এমনভাবে সাজান যেন সেগুলির নাম দেখে সহজে বোঝা যায় কোনটির কাজ কি। শুরুতেই Head, body এবং foot নামে তিনটি লেয়ার গ্রপ তৈরী করে নিতে পারেন, এরপর নির্দিষ্ট লেয়ারগুলিকে সেখানে রাখতে পারেন।

0 comments :

ফেসবুক থেকে আয়

Posted in
ফেসবুক নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছূ নেই। সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট, ইচ্ছে করলে যে কোন সময় নিজের নাম লিখিয়ে সদস্য হতে পারেন, অল্প কথায় আপনার বক্তব্য প্রকাশ করতে পারেন, ছবি সেখানে রেখে অন্যদের দেখাতে পারেন। এর মাধ্যমে অন্য ফেসবুক সদস্যদের সাথে বন্ধুত্ব গড়তে পারেন। যাকে পছন্দ তারজন্য লাইক বাটনে ক্লিক করবেন। বেশি বন্ধু বিষয়টিকে কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের অনেকের রয়েছে লক্ষ লক্ষ বন্ধু।



আপনার ফেসবুকের বন্ধুর সংখ্যাকে ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বলা হয় ফেসবুকের ব্যবহারকারী ৭০ কোটি। কাজেই বড় ধরনের সুযোগ সেখানে রয়েছে।
প্রথম কথা, আপনার বন্ধু বেশি এই কারনে ফেসবুক আপনাকে টাকা দেবে না। আপনাকে আয় করতে হবে একে প্রচার কাজে ব্যবহার করে। কি কি পদ্ধতিতে সেটা করা যায় জানা যাক।

0 comments :

যেকারনে এডসেন্স ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না

Posted in
পুরোপুরি ব্যবসায়িক ওয়েবসাইটরে বাইরে ব্লগ বা ওয়েবসাইটের আয়ের একটি বড় উতস গুগলের বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক এডসেন্স। আপনি তাদের কাছে নিজের নাম লেখাবেন, ফলে আপনার সাইটে বিষয়ের সাথে মানানসই বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। ভিজিটর যখন সেই বিজ্ঞাপনের লিংকে ক্লিক করবেন তার বিনিময়ে আপনি টাকা পাবেন। ক্লিক প্রতি কয়েক সেন্ট থেকে কয়েক ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন এই পদ্ধতিতে। ফলে ভিজিটরের সংখ্যা বেশি হলে ক্লিক করার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় আর আপনার আয় হতে পারে মাসে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত।
আপনি এডসেন্স সাইটে গিয়ে ফরম পুরন করলেই আপনার সাইটকে এসেন্স ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হবে এমন কথা নেই। তাদের নিজস্ব কিছু শর্ত রয়েছে যা আপনাকে পুরন করতে হবে। এডসেন্সের জন্য আবেদন করার আগে শর্তগুলি জেনে নিন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং কাজে সবচেয়ে বড় ভুল

Posted in
মানুষ ভুল থেকে শেখে। ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে একথা সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য। প্রতিপদে সমস্যায় পড়ে তাদেরকে শিখতে হয়। প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজস্ব নানারকম অভিজ্ঞতা। নিজে ঠকার আগে অন্যের অবস্থা থেকে কি শেখা যায় না!
কোন কাজগুলি সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে জেনে নিন। হয়ত আগে থেকেই সাবধানে থাকতে পারেন।
.          কমদাম
প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সারই মনে করেন তাকে হয়ত কম টাকা দেয়া হচ্ছে। তারপরও কম টাকায় কাজ করতে হয়। যখন ঘন্টা হিসেবে কাজ করা হয় তখন বিষয়টি আরো জটিল হয়ে দাড়ায়। আপনি ৪ ঘন্টা কাজ করলে ঘন্টা হিসেবে ৪ ঘন্টার টাকা পাবেন। কিন্তু অনেকক্ষেত্রেই একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি সেকাজ করতে পারেন আধ ঘন্টায়। তিনি কত টাকার বিল করবেন ? তিনি আধ ঘন্টা কাজ করেছেন সেটা ঠিক, কিন্তু তার যে অভিজ্ঞতা সেটা অর্জন করতে বহু বছর ব্যয় করতে হয়েছে।

0 comments :

ফ্রিলান্সিং কাজে সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে বেশি আয়

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং কাজে কন্ট্রাক্ট হচ্ছে যিনি কাজ করেন। আপনি ফ্রিলান্সার সাইটের সদস্য হয়ে কাজের জন্য আবেদন করলেন, কাজ করলেন, টাকা পেলেন। এখানে আপনি কন্ট্রাক্টর। বেশকিছু কারনে আপনি সাব-কন্ট্রাক্টর ব্যবহার করে আয় বাড়াতে পারেন।
হয়তো আপনার হাতে এমন কাজ রয়েছে যা এত দ্রুত দেয়া প্রয়োজন যে আপনার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। এমন অবস্থায় কি করতে পারেন?
আপনি আরেকজন কন্ট্রাক্টরকে কাজটির জন্য পরামর্শ দিতে পারেন। এর ফল হবে পরবর্তীতে কাজ সরাসরি তারকাছেই যাবে। বিষয়টি অনেকটা ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতার মত। আপনার ক্রেতাকে যদি অন্য ব্যবসায়ীর কাছে যেতে দেন সে আপনার কাছে আসবে না।

0 comments :

PTC এর অজানা তথ্য

Posted in
যারা ইন্টারনেটে আয় নিয়ে  আগ্রহ প্রকাশ তাদের প্রথম পছন্দ পিটিসি (Paid to click). আপনি নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন আর ক্লিকপ্রতি টাকা পাবেন। কোনকিছু জানা প্রয়োজন নেই, কোন দক্ষতা প্রয়োজন নেই। বলা হয় এভাবে আপনি হাজার হাজার ডলার আয় করার সুযোগ পাবেন।
এই বক্তব্য এবং মুল কাজের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। মুলত আপনাকে আকৃষ্ট করার জন্যই এভাবে লোভনীয় কথাগুলি বলা হয়। আবার একে একেবারে অসত্য বলে উড়িয়ে দেয়ার উপায়ও নেই।
পিটিসি ঠিক কিভাবে কাজ করে জানার আগে একবার জেনে নেয়া যাক ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে কেন।
ব্যবসা প্রতিস্ঠানে বা দোকানে যত বেশি ক্রেতা আসেন সেই প্রতিস্ঠানের বিক্রি তত বেশি, এটা সাধারন নিয়ম। ইন্টারনেট ভিত্তিক ব্যবসা যারা করেন তারাও আশা করে তাদের কাছে প্রচুর ক্রেতা (ভিজিটর) আসবেন।

0 comments :

Freelancing tips: ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং কাজের মুল শক্তি ক্রিয়েটিভিটি। ফ্রিল্যান্সার কতটা ভিন্নভাবে চিন্তা করতে পারেন, তাকে কাজে পরিনত করতে পারেন তার ওপর নির্ভর করে সাফল্য। বিভিন্ন কার প্রভাব ফেলে ক্রিয়েটিভির ওপর। সেদিকে দৃষ্টি দিয়ে আরো বেশি মনোনিবেশ করা যায় কাজে, ক্রমাগত নতুন, উদ্ভাবনী কাজ করা যায়।
যারা ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে অভিজ্ঞ তারা এধরনের বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখেন। ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার জন ফিলিপ এর দৃষ্টিতে ক্রিয়েটিভি নষ্ট হওয়ার ৫ কারন এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।
.          একাধিক দিকে দৃষ্টি দেয়া
ক্রিয়েটিভ কাজ করার জন্য মনোসংযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। কোন কারনে সেটা বাধাগ্রস্থ হলে তার প্রভাব পড়ে কাজের ওপর। লেখার সময় যদি ফোনে কথা বলতে হয়, কেউ দরজায় বেল বাজায় তাহলে অবশ্যব লেখার সুত্র হারায়।
কেউ কেউ বাইরের সবকিছু এড়িয়ে নিজের মনোযোগ ধরে রাখতে পারেন, সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। কাজেই এধরনের বিষয়গুলি এড়িয়ে একমাত্র কাজের দিকে মনোনিবেশ করে ভাল ফল পাওয়া  যেতে পারে।

0 comments :

Freelancing tips: সময় বাচানোর সেরা উপায়

Posted in
ফ্রিল্যান্সারদের কাছে সময় অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। সঠিক সময়ে কাজ করে দিতে সময় নিয়ে টানাটানি একেবারে সাধারন ঘটনা। কিছু নিয়ম মেনে একেবারে শেষ মুহুর্তে বিপদে পড়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
এই নিয়মগুলিকে একদিকে মনে হতে পারে সাধারন অন্যদিকে কষ্টকর বলেও মনে হতে পারে। একটু একটু করে একসময় অভ্যেসে পরিনত করে ফেলুন, অল্প সময়ে বেশি কাজ, বেশি ফল পাবেন।
.          সাধারন কাজগুলির জন্য নির্দিস্ট ফরম্যাট তৈরী করে নিন। আপনাকে হয়ত নিয়মিতভাব প্রোপোজাল তৈরী, বিল তৈরী, চিঠি ইত্যাদি লেখালেখির কাজ করতে হয়। একটি সাধারন ফরম্যাট তৈরী করে রাখুন, প্রয়োজনের সময় সামান্য এদিক-ওদিক করে ব্যবহার করুন।

0 comments :

Freelancing tips: ক্লায়েন্ট ধরে রাখার জন্য কি করবেন

Posted in
এই সাইটে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বলতে গিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করাকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ইন্টারনেট ছাড়াও আপনি ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন। হয়ত ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করেও নিজেকে ফ্রিল্যান্সার মনে করছেন না। আপনি কি চাকরীর বাইরে অন্যকিছু করছেন? কারো কোন কাজ করে দেয়ার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করছেন। কিংবা চাকরী নেই বলে এর ওপরই নির্ভর করছেন? যদি করে থাকন তাহলেই নিজেকে ফ্রিল্যান্সার বলতে পারেন।

হয়ত অনেকে অবাক হবেন বাংলাদেশে প্রোগ্রামার, গ্রাফিক ডিজাইনার, এনিমেটর, ভিডিও এডিটর, নাটক নির্মাতা, অভিনেতা এদের অর্ধিকাংশ পার্টটাইম অথবা ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার। যখন যেখানে কাজ পান সেখানে কাজ করেন।
ফ্রিল্যান্সারদের সবসময় নির্দিষ্ট এক অভিজ্ঞতা লাভ করতে হয়, কোন কারনে যার কাজ করছেন তিনি আপনার বদলে অন্য কারো কাছে গেলেন। এর সবচেয়ে বড় কারন অর্থ বিষয়ক। তিনি আপনার থেকে কম খরচের কারো কাছে সেবা নিচ্ছে। আপনি ইচ্ছে করলে এই সমস্যা দুর করতে পারেন।

0 comments :

এডসেন্স এর বিকল্প বিজ্ঞাপন ব্যবস্থা চিতিকা

Posted in
 আপনার মনে যদি থাকে গুগলের লাভজনক ব্যবসা এডসেন্স এর মত অন্য কেউ ব্যবসা করছে না কেন তাহলে উত্তর, করছে। চিতিকা গুগলের এডসেন্সর মত আরেকটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। আপনি তাদের সদস্য হয়ে আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করতে পারেন। কোন ব্যবহারকারী সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনি পেইড পার ক্লিক (PPC) পদ্ধতিতে টাকা পাবেন।
চিতিকা মুলত আমেরিকা, বৃটেন, কানাডা ইত্যাদি দেশের জন্য বিশেষভাবে কাজ করে। কাজেই তাদের টার্গেট করে ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করলে আয় বেশি। অন্যভাবে, এইসব দেশের ভিজিটর যত বেশি আপনার আয় তত বেশি।
জিতিকায় দুধরনের একাউন্ট খোলা যায়। সিলভার এবং গোল্ড।

0 comments :

ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট বিক্রি করে আয় করুন

Posted in
আপনি PHP, Javascript ভাল জানেন, সেইসাথে ফটোশপে দক্ষতা আছে। একে কাজে লাগিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস টেম্পলেট (থিম) তৈরী করতে পারেন। তারপর বিক্রি করতে পারেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কিভাবে বিক্রি করবেন সেটা যদি সমস্যা মনে হয় তাহলে সমাধান দেবে ফ্রিলান্সার। তাদের সাইটে টেম্পলেট জমা দিন। বিক্রি হলে আপনি টাকা পাবেন।



অবশ্যই আপনাকে অন্যের কাজে লাগার উপযোগি টেম্পলেট বানাতে হবে। কিছু বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে তেমন টেম্পলেট তৈরী করতে হবে। বিষয়গুলি জেনে নিন।
ডিজাইন : আপনার টেম্পলেট দেখতে কেমন তার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। তাদের সাইটে বহু টেম্পলেট রয়েছে। এরমধ্যে সুন্দর টেম্পলেট বিক্রির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। ফটোশপের গ্রাফিক্স কিংবা ফ্লাশের এনিমেশন কিংবা অন্য কোন ইফেক্ট ব্যবহার করে টেম্পলেটকে আকর্ষনীয় করতে পারেন।

0 comments :

Freelancing tips: ফ্রিল্যান্সিং কাজে ভাল করার উপায়

Posted in
কেউ কেউ মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং অলস মানুষের কাজ। তারা অল্প সময় কাজ করেন, বাকি সময় কিছু করেন না। চাকরীজীবি বরং নির্দিষ্ট সময়ে মেনে কাজ করে।



বাস্তবতা একেবারে বিপরীত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চাকরীজীবি নির্দিস্ট সময়ের বাইরে তার বিষয় নিয়ে আদৌ মাথা ঘামান না। এমনকি যে বিষয়ে কাজ করেন সেখানেও মাথা ঘামানোর সুযোগ থাকে না। রুটিনমাফিক নির্দিস্ট কিছু বিষয় নিয়ে চলতে হয়। অন্যদিকে ফ্রিল্যান্সারকে নতুন ক্লায়েন্ট-নতুন কাজ খোজ করতে হয়, সেকাজ এমনভাবে করতে হয় যেন পরবর্তীতে তারকাছে আরো কাজ পাওয়া যায়। কাজকে ক্রমাগত উন্নত করতে হয়। কাজের শেষ হওয়ার পরও মাথায় চিন্তা নিয়ে থাকতে হয়। অনেকে বলেন প্রোগ্রামার ঘুমের মধ্যেও প্রোগ্রামিং চিন্তা করেন। কথাটা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আক্ষরিক অর্থেই ঠিক।

0 comments :

Freelancing Tips: আস্থা অর্জনের ৩ উপায়

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল চালিকাশক্তি হচ্ছে ক্লায়েন্টের আস্থা। আপনি যতটা বিশ্বস্থ আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। এটা যখন নিয়মিত তখন আপনার ক্লায়েন্টের সংখ্যা বাড়তেই থাকে। স্বাভাবিকভাবেই কাজের পরিমান এবং ফল হিসেবে অর্থের পরিমান। আপনার হাতে যথেষ্ট পরিমান কাজ থাকলে আপনি মুল্য বাড়াতে পারেন কিংবা শুধুমাত্র পছন্দের কাজ করতে পারেন।




 আস্থা অর্জনের বিষয়টি তাত্ত্বিকভাবে খুবই সহজ। ১-২-৩ পদ্ধতি। শুধুমাত্র ৩টি নিয়ম মেনেই আপনি আস্থা অর্জন করতে পারেন।
.          নিজের দক্ষতা সম্পর্কে বাস্তববাদী হোন
প্রত্যেকেই নিজেকে সেরা বলে ভাবতে পারেন। ক্রিয়েটিভ কাজের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা আরো বেশি। আপনি আপনার কাজকে আরেকজনের থেকে উন্নত বলে ধরে নিলেন। সেইসাথে নিজের দক্ষতাকে অন্যের ওপরে স্থান দিলেন।

0 comments :

Freelancing Tips: কম সময়ে বেশি কাজ করা

Posted in
১৯৫৫ সালে ইকোনোমিষ্ট পত্রিকায় পারকিনসনের সুত্র নামে একটি পদ্ধতি ছাপা হয়েছিল। সেটা ছিল বৃটিশ সরকারী কর্মচারীদের কর্মীসংখ্যা কমিয়ে কাজের পরিমান বাড়ানোর পদ্ধতি। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার সময় আপনি কি সেই সুত্র কাজে লাগাতে পারেন ? কাজ করবেন কম সময়ে অথচ ফল পাওয়া যাবে বেশি।



পারকিনসনের সুত্র মেনে নিলে সেটা সম্ভব। এর পেছনের মুল যুক্তি হচ্ছে কাজের সবচেয়ে সুবিধেজনক সময় বের করা। যে সময়ে মানুষ সবচেয়ে দক্ষতার সাথে কাজ করে। সেই সময়কে ঠিকভাবে কাজে লাগানো।
ওভারটাইম শব্দটির সাথে সবাই পরিচিত। সারাদিন কাজ করার পর অতিরিক্ত সময় কাজ করবেন এবং সেকারনে অতিরিক্ত অর্থ পাবেন। বিষয়টি আরেকবার ভেবে দেখুন। সারাদিনের পরিশ্রমের পর ক্লান্তি আপনার কর্মদক্ষতা কমিয়ে দিয়েছে। সময়ের হিসেবে হয়ত আপনি কাজ করছেন কিন্তু ওভারটাইমের একঘন্টা এবং সকালের ১ ঘন্টার কাজের

0 comments :

Fileserve: ফাইল আপলোড করে ইন্টারনেটে টাকা আয়

Posted in
ফাইল আপলোড করে আপনি আয় করতে পারেন বিভিন্ন প্রতিস্ঠান থেকে। এজন্য ফাইলসার্ভ একটি বড় প্রতিস্ঠান। তাদের সাইটে গিয়ে নিজের নাম লেখার (বিনামুল্যে অথবা প্রিমিয়াম মেম্বারশীপ), ফাইল আপলোড করুন। যে কেউ ডাউনলোড করলে আপনি অর্থ পাবেন। অর্থের পরিমান নির্ভর করে কোন দেশ থেকে, কতবার ডাউনলোড করা হয়েছে এবং ডাউনলোড ফাইলের সাইজ কত। অনেক কোম্পানী আমেরিকা-বৃটেন-কানাডার ডাউনলোডের জন্য টাকা দেয়, এরা দেয় সব দেশের জন্যই।




হিসেবটা এমন, বিশ্বের দেশগুলিকে ৪টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এ হচ্ছে আমেরিকা, বৃটেন এবং কানাডা। বি হচ্ছে ফ্রান্স, জার্মানী, স্পেন, ইত্যালি, অষ্ট্রেলিয়া ইত্যাদি দেশ। সি হচ্ছে রাশিয়া, পোল্যান্ড, চেক থেকে শুরু করে জাপান, সিংগাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, কুয়েত, সৌদিআরব, দক্ষিন আফ্রিকা, ব্রাজিল ইত্যাদি দেশ। আর শেষ ভাগে বাকি দেশগুলি।

0 comments :

ইন্টারনেটে টাকা আয় : অর্থ আদান-প্রদানের বিভিন্ন পদ্ধতি

Posted in
ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিছু বিক্রি করুন, অথবা পিটিসি, ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং এর কাজ করুন, টাকা হাতে পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন অনলাইন পেমেন্ট ব্যবস্থা। বাংলাদেশে কাজটি খুব সহজ না। বাংলাদেশে ভিসা-মাষ্টারকার্ডের মত আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডের প্রচলন নেই। এর বাইরে পে-পলের মত অনেক সেবাই বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করা যায় না।


অনলাইনে লেনদেনের বিভিন্ন পদ্ধতির একটি চিত্র তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
পে-পল : সহজে অর্থ লেনদেনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। তাদের সাইটে গিয়ে বিনামুল্যে একাউন্ট করা যায় (বাংলাদেশসহ কিছু দেশ বাদে)। লেনদেনের জন্য শুধুমাত্র ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করতে হয়। অর্থাত আপনি যারকাছে টাকা পাবেন তাকে ই-মেইল এড্রেস জানালে তিনি আপনার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে কোথাও অর্থ দেয়া প্রয়োজন হলে (যেমন সার্ভার ভাড়া করা বা সফটঅয়্যার কেনা) আপনি পে-পল একাউন্ট থেকে টাকা দিতে পারেন। কিংবা অনলাইনে কিছু কিনতে পারেন।

0 comments :

ইন্টারনেটে আয় করুন ই-বে এর মাধ্যমে

Posted in
ই-বে ইন্টারনেটে নিলামে জিনিষপত্র বিক্রি করে। কোন একটি জিনিষের বর্ননা এবং শুরুর দাম উল্লেখ করা থাকে, এরপর ক্রেতারা কে কত টাকায় কিনতে চান সেটা জানান। নিলামের নিয়ম অনুযায়ী যিনি বেশি দাম দিতে আগ্রহি তিনি কেনার সুযোগ পান। এই ব্যবস্থা অত্যন্ত জনপ্রিয় কারন অনেকেই এই পদ্ধতিতে খুব কমদামে কেনার সুযোগ পান।



আপনি এই ব্যবস্থায় অংশ নিয়ে আয় করতে পারেন। কোন জিনিষ, কত দামে বিক্রি হবে এসব নিয়ে আপনার মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। আপনার পছন্দমত জিনিষের লিষ্ট আপনার সাইটে রাখবেন। ক্রেতা সেখানে ক্লিক করে নিলামে অংশ নেবেন। বিক্রি হলে আপনি কমিশন পাবেন।

0 comments :

Freelancing: ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট ব্যবহার করে বেশি কাজ করতে পারেন

Posted in
কাজে সহায়তা করার জন্য এসিষ্টেন্ট রাখা হয়। যদি ব্যবসাপ্রতিস্ঠান পরিচালনা করেন সেখানে সবকাজ একা করতে পারেন না, কাউকে না কাউকে নিয়োগ দিতে হয়। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার তখন নিয়োগ দেয়ার বিষয় ততটা সহজ থাকে না। অর্থসংক্রান্ত বিষয় তো বটেই, এমনকি কাজের ধরনের মিল থাকা-নাথাকাও বড় বিষয় হয়ে দাড়ায়। যেহেতু আপনি রুটিন কাজ করাচ্ছেন না।


একাজে সহায়তা করতে পারে ভার্চুয়াল এসিষ্টেন্ট।
কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে ভার্চুয়াল শব্দটি পরিচিত। এটা এমন কিছু যা আসলে নেই, আপনি ধরে নিচ্ছেন আছে। সেভাবেই একজন (বা অসংখ্য) এসিষ্টেন্ট তৈরী করে নিন। কোন বিষয়ে সাহায্য প্রয়োজন হলে তার সাহায্য নিন।
কিভাবে তৈরী করবেন ?
.          নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরী করুন।

0 comments :

Freelancing tips: ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কখন ব্যর্থ

Posted in
প্রত্যেক মানুষের জীবনে এমন কিছু সময় আসে যখন মনে হয় তিনি কোন বিষয়ে ব্যর্থ। মনে হয় কিছুই ঠিকমত হচ্ছে না। বিষয়টি যদি ফ্রিল্যান্সিয কাজের বিষয়ে হয় তাহলে সেটা আরো ভয়ংকর। আপনি কাজ পাচ্ছেন না, অর্থ আসছে না, আয়ের পথ নেই। মনে হতেই পারে এরচেয়ে সামান্য বেতনের চাকরী করাও ভাল। অন্তত কিছু পরিমান অর্থের নিশ্চয়তা পাওয়া যেত।

প্রত্যেকেই কোন না কোন বিষয়ে ব্যর্থ হয়। চেষ্টা করেই সেখান থেকে সফলতা বের করে আনতে হয়। সফল ব্যক্তিদের উদাহরন সেকথাই বলে। ভুল থেকে কিভাবে সফলতা পাওয়া যায় তা নিয়ে ভাবুন।
কারন বের করুন
প্রধান কাজ ব্যর্থতার কারন খুজে বের করা। সত্যিকার অর্থেই এটা ব্যর্থতা কিনা যাচাই করা। সমস্যা কি ব্যবসার বিষয় সংক্রান্ত, ব্যক্তিগত, নাকি মানসিক।

0 comments :

Freelancing Tips: কিভাবে বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করবেন

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে সবসময়ই বলা হচ্ছে আপনার লক্ষ স্থির করুন। তারপর তারদিকে যেতে চেষ্টা করুন। কোন লক্ষে যাওয়া সম্ভব সেটা নির্ভর করে সেটা বাস্তবসম্মত কিনা তার ওপর। কিন্তু বাস্তবসম্মত লক্ষ্য কি? সেটা জানবেন কিভাবে ?


লক্ষ্য স্থির করার কাজ সহজ না। এক ব্যক্তির লক্ষ্য কখনোই আরেক ব্যক্তির মত হতে পারে না। যদি বাস্তসম্মত কথাটি যোগ করা হয় তাহলে পার্থক্য বেড়ে যায় অনেক। প্রত্যেকের আশা-আকাঙ্খা, চিন্তার ধরন থেকে শুরু করে জ্ঞান, মেধা, অভিজ্ঞতা সবকিছুই যখন ভিন্ন।
আশ্চর্য্যজনক শোনালেও অনেক সময়ই মানুষ যে লক্ষ্য স্থির করে বাস্তবে সেটা আশা করে না বা চায় না। তারপরও খুব সহজেই এই ভুল করে। কাজেই আপাতত লক্ষের কথা ভুলে যান। বরং আপনি কি চান সেটা ঠিক করুন। উদাহরন হিসেবে বড় প্রতিস্ঠানের কথা ভাবতে পারেন। তারা কি করতে চায় সেটা প্রথমে ঠিক করে নেয়। তার সম্ভাবতা যাচাই করে। তারপর কাজ শুরু করে। এভাবেই তারা সফল হয়।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে চান, ভাল-মন্দ জেনে নিন

Posted in
আমি নিজেই নিজের বস, ফ্রিল্যান্সারের মুল বক্তব্য এটাই। অন্যের অধীনে চাকরী করি না, নিজের পছন্দমত কাজ করি একথা বলার যোগ্যতা লাভ করা যায় ফ্রিল্যান্সার হয়ে। সেইসাথে যদি যোগ হয়, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে অমুকে মাসে লক্ষ টাকা আয় করছে তাহলে বহু মানুষের এতে আগ্রহ থাকবে এটাই স্বাভাবিক।


আপনিও ফ্রিল্যান্সার হতে চান। তাহলে একবার দৃষ্টি দিন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টির দিকেই।
.          আপনি নিজেই আপনার অফিসের ম্যানেজার
আপনি হয়ত আপনার অফিসের ম্যানেজারকে পছন্দ এবং অপছন্দ করেন সবসময় আপনার দিকে দৃষ্টি রাখে এই কারনে। দৃষ্টি রাখে কারন সেটাই তার কাজ। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার তখন একাজ আপনারে নিজেকেই করতে হবে, এবং দৃষ্টি রাখতে হবে নিজের দিকে। কখন কি প্রয়োজন হবে সেটা ঠিক আছে কিনা থেকে শুরু করে কাজে ফাকি দিচ্ছেন কিনা সেটাও সেটাও দেখার দায়িত্ব আপনার।

0 comments :

ফ্রিলান্সিং পরিকল্পনার ৩ ধাপ

Posted in
আপনি ফ্রিল্যান্সার হতে চান, অথবা ব্যবসা করতে চান। আরো নির্দিষ্ট করে কল্পনা করুন আপনি ওয়েব ডিজাইনার হতে চান, গ্রাফিক ডিজাইনার হতে চান অথবা এনিমেটর বা প্রোগ্রামার হতে চান। ব্লগ তৈরী করে তার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে চান। যাকিছু ইচ্ছে কল্পনা করতে পারেন, কল্পনাকে বাস্তবে রুপ দেয়ার জন্য আপনাকে কাজ করতে হবে। আর সেজন্য প্রয়োজন পরিকল্পনা। হয়ত শুনে অবাক হতে পারেন জাতিসংঘের মত প্রতিস্ঠান সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে পরিকল্পনায়। ঢাকা শহরের যানজটের সমস্যা দুর করার পদ্ধতি কি এনিয়ে সরাসরি মন্তব্য করে বলা হয়েছিল, আপনারা প্রথমে ঠিক করুন আপনারা কি চান।


আপনার অবশ্যই এসব বড় পরিকল্পনা প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন ব্যক্তিগত সাফল্য লাভের পরিকল্পনা। খুব সহজে ৩ ধাপে আপনি পরিকল্পনা করতে পারেন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং কাজে নিজেকে প্রফেশনাল হিসেবে তুলে ধরা

Posted in
স্থানীয়ভাবে আপনি অন্তত বাংলাদেশে অনেক পেশাদার পাবেন যাদের প্রধান বক্তব্য, আমি পেশাদার। একথা বলে তারা যা বুঝান তা হচ্ছে তিনি টাকা ছাড়া কাজ করবেন না, কথাও বলবেন না।


আপনি তাকে কাজ দিলেন, টাকাও অগ্রিম দিলেন। তারপর দেখা পেলেন সত্যিকারের পেশাদারিত্ব। অমুক কারনে কাজ হয়নি, তমুক দিন খোজ নেন, এই টাকায় কাজ এমনই হয়। কারনের অভাব নেই। একসময় আপনার ধারনা হল তার পরিচিতির জন্য শব্দটি প্রফেশনাল বা পেশাদার না হয়ে বাটপার হলে মানানসই হত।
আপনি নিশ্চয়ই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এমন সুখ্যাতি চান না। ফ্রিল্যান্সার নিজেই নিজের প্রতিস্ঠান, নিজেই ব্রান্ড। সময় যত গড়াবে খ্যাতি বাড়বে, সেইসাথে কাজের মান এবং অর্থ।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সার হতে চান ? নিজেকে প্রশ্ন করুন

Posted in
আমি ফ্রিল্যান্সার এই পরিচয় দেয়ার জন্য বহু সময় অপেক্ষা করতে হয়। কয়েক মাস কিংবা বছর চেষ্টার পর আপনি সত্যিকারের ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন। এই সময় কাটানোর পর কি আপনার মনে এমন প্রশ্ন আসেতে পারে, ফ্রিল্যান্সিং আমার জন্য ঠিক কি-না।
আপনি অর্ধেক পথ যাওয়ার পর ঠিকপথে চলছেন নাকি ভুলপথে চলছেন এপ্রশ্ন কোন উপকার বয়ে আনে না। যদি সম্ভাবনা থেকেই থাকে, আগে পথটি সম্পর্কে জেনে নিন। ফ্রিল্যান্সার হওয়ার আগে নিজেকে কিছু প্রশ্ন করে আপনি যাচাই করে নিতে পারেন একাজ আপনার জন্য মানানসই কিনা।

0 comments :

সাফল্যের ৪ সুত্র

Posted in
সাফল্যেকে কর্মফল বললে নিশ্চয়ই আপত্তি করবেন না। কর্মফল হচ্ছে কর্ম এবং তার ফল। আপনি যতটুকু কর্ম করবেন ততটুকু ফল পাবেন। খুব সহজ বক্তব্য। প্রত্যেকেই সেটা জানেন, বোঝেন। তারপরও খুব কম ব্যক্তিই সেটা বিশ্বাস করেন। সবসময়ই সফল না হওয়ার নানারকম কারনগুলিই চোখে পড়ে।


চেষ্টা করলে হয়ত এই কারনগুলিকে উপেক্ষা করে কর্মকে যাচাই করতে পারেন। অন্যান্য অনেককিছুর মত একেও সুনির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে আনা সম্ভব।
.          এখনই করে ফেলুন
আপনাকে যে কাজ করতে হবে সেকাজ এখনই করে ফেলুন। অমুক সময় করব বলে রেখে দেবেন না। তলস্তয়ের সেই ৩ প্রশ্নের গল্প হয়ত মনে আছে। এই মুহুর্ত সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন সময়, হাতের কাজটি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ এবং সামনের ব্যক্তি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ব্যক্তি। প্রতিমুহুর্তে নিজেকে বলুন, কাজ শেষ করে রাখি।

0 comments :

টাকা আয় করুন রিভিউ মি তে রিভিউ লিখে

Posted in
রা রিভিউ লিখে আয় করতে চান তাদের জন্য একটি সেরা সাইট রিভিউ-মি। প্রতিটি পোষ্টের জন্য পাবেন কমপক্ষে ৪০ ডলার। অবশ্য এটা কাগজের হিসাব। আপনার আয়ের অর্ধেক তারা নেবে অর্ধেক আপনি পাবেন। যার অর্থ হচ্ছে একটি পোষ্টের জন্য আপনি পাবেন কমপক্ষে ২০ ডলার।
তাদের অনুমোদন পাওয়ার জন্য আপনার নিজস্ব ব্লগ থাকতে হবে, সেখানে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পুরন করতে হবে। যেমন সার্চ ইঞ্জিনের র‌্যাংকিং এ ব্লগের অবস্থান, ভিজিটরের সংখ্যা ইত্যাদি। যদি তাদের শর্ত পুরনে ব্যর্থ হন তাহলে চেষ্টা করে সাইটের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে আবারো চেষ্টা করতে পারেন।
আপনার ব্লগ ইংরেজি হতে হবে এমন কথা নেই, আপনাকে ইংরেজিতে লিখতে হবে এমন কথাও নেই। আপনার ব্লগ যে ভাষায় সেই ভাষায় লিখবেন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সারের প্রধান ৫ সমস্যা এবং সমাধান

Posted in
ফ্রিল্যান্সারদের সম্পর্কে অনেকেরই ধারনা তারা ফাকিবাজি কাজ করেন। নিজের বাড়িতে থাকেন, ইচ্ছেমত কাজ করেন। অনেকেই মনে করেন কম্পিউটার আর ইন্টারনেট থাকলে কপিরাইটার, গ্রাফিক ডিজাইনার কিংবা এসইও এক্সপার্ট হয়ে বেশ আয় করা যায়। এই ধারনায় দোষের কিছু নেই যদি কাজের জন্য সেই পরিমান মনোনিবেশ করা হয়, দক্ষতার সাথে কাজ করা হয়। অনেকেই সেটা বুঝতে ভুল করেন, ফল হিসেবে বেশকিছু সমস্যা তৈরী হয়। ফ্রিল্যান্সারের নিজের, অন্য ফ্রিল্যান্সারের এবং ক্লায়েন্টের।


সৌখিন ফ্রিল্যান্সার যে সমস্যাগুলি তৈরী করেন এধরনের ৫টি প্রধান সমস্যা এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।
.          মনমত কাজ করা
ফ্রিল্যান্সার অনেকসময়ই ধরে নেন যখন ভাল লাগবে তখন কাজ শেষ করবেন। তার হাতে কাজ জমা থাকে। একদিকে সময় গড়াতে থাকে, ক্লায়েন্ট বিরক্ত হয়, শেষে তাড়াহুড়ো করে কাজ শেষ করায় কাজের মানের ওপর প্রভাব পড়ে।
যদি সত্যিকারের অর্থেই ভাল করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিংকে অফিসে চাকরী করার মত একই দৃষ্টিতে দেখুন। সময়ের কাজ সময়ে শেষ করুন। যদি বোধ করেন ফ্রিল্যান্সিং আপনার সাথে মানানসই হচ্ছে না সাথেসাথে ছেড়ে দিন।

0 comments :

আউটসোর্সিং-ক্রাউডসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়

Posted in
আউটসোর্সিং-ক্রাউডসোর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং এই শব্দগুলি ইদানিং এত বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে যে আপনি নিশ্চিতভাবেই ধরে নেয়া যায় আপনি শুনেছেন। অন্তত সরকার যখন বারবার বলছেন আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে মধ্যম আয়ের দেশে কিংবা ধনী দেশে পরিনত হবে, কিংবা আউটসোর্সিং হবে দেশের প্রধান আয়ের উতস।


কথাগুলো বলা হলেও স্পষ্ট করে উদাহরন দেয়া হয়নি। সম্ভবত আপনিও জানতে চাননি। অপেক্ষা করছেন যখন সেই সুযোগ আসবে তখন কাজে লাগাবেন। যদি নিজে থেকে উদ্দ্যোগি হয়ে জানতে চান তাহলে সংক্ষেপে জেনে নিন বিষয়গুলি আসলে কি। হয়ত নিজেকে সেজন্য প্রস্তুত করতে পারেন।
আউটসোর্সিং

0 comments :

ইমেইল মার্কেটিং এ কুশলী হোন

Posted in
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ইমেইলের মাধ্যমে ক্রেতা সংগ্রহ করা। ক্রেতা বলতে আপনি কোন পন্য বিক্রি করবেন এমন কথা নেই। আপনি এফিলিয়েট প্রোগ্রাম ব্যবহার করলে মেইলে দেয়া লিংকে ক্লিক করলেই আপনি টাকা পাবেন। কিন্তু কিভাবে ক্লিক করাবেন। অধিকাংশ মানুষই এধরনের বিষয় এড়িয়ে যায়।
অনেকে ইমেইল মার্কেটিং কে তুলনা করেন পাওনাদারের মত। আপনার যদি কোন বিল বাকি থাকে তাহলে তাদের দেয়া চিঠি কি লক্ষ্য করেছেন ? প্রথমবার একটি চিঠি দেয়া হয়, আপনাকে বকেয়া পরিশোধের জন্য অনুরোধ করা হল। যদি তার উত্তর না দেন কিছুদিন পর আরেক চিঠি দিয়ে সেটা মনে করিয়ে দেয়া হয়। যদি সেটারও উত্তর না দেন তাহলে বলা হয় চুড়ান্ত নোটিশ। তারা কেন সেটা করে ?

0 comments :

অনলাইন আয়ের জন্য অফলাইন প্রচার

Posted in
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আয় করার বহু পদ্ধতি এই সাইটে উল্লেখ করা হয়েছে। গুগলের এডসেন্স থেকে শুরু করে ইমেইল মার্কেটিং কিংবা এফিলিয়েট প্রোগ্রাম যেকাজই করুন না কেন, এদের মধ্যে একটি সাধারন মিল রয়েছে। সেটা হচ্ছে আপনার সাইটে ভিজিটরের সংখ্যা বাড়াতে হবে। ভিজিটর যত বেশি আয়ের সম্ভাবনা তত বেশি।
অনলাইনের বাইরে অফলাইন বা সাধারন বিজ্ঞাপন একাজে কিভাবে সহায়তা করতে পারে জেনে নিন।
.          আপনার সাইট ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাওয়ার জন্য ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন বা ডিরেক্টরী ব্যবহার করতে হয়। যদি তুলনামুলক নতুন সাইট হয় তাহলে সার্চ রেজাল্টের শুরুতে যায়গা পাওয়া কষ্টসাধ্য। অন্যদিকে সাধারন বিজ্ঞাপন ব্যবহার করলে অনেকেই তাতে আকৃষ্ট হয়ে ওয়েবসাইটে যেতে পারেন। এরফলে সার্চ র‌্যাংকিং এ অবস্থান ভাল হতে পারে।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং : গুপ্তধন খুজুন

Posted in
গুপ্তধন খুজতে সবাই পছন্দ করে। এনিয়ে গল্প-উপন্যাস, মুভি থেকে শুরু করে গেম পর্যন্ত রয়েছে। এগুলি থেকে আপনি সত্যিকারের ধনরত্নের মালিক হতে পারেন না, তবে আনন্দ পান। আর ফ্রিল্যান্সিং কাজে গুপ্তধন খুজে ধনরত্ন পেতে পারেন।



গুপ্তধন হচ্ছে এমনকিছু যা কাছেই রয়েছে অথচ আপনি দেখছেন না। আরেকবার ভালভাবে দৃষ্টি দিন, দেখবেন সেগুলি বের করা সম্ভব, কাজে লাগানো সম্ভব। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি কিভাবে কোন ধরনের গুপ্তধন খুজে বের করতে পারেন জেনে নিন।
.          পুরনো ক্লায়েন্ট
একসময় কারো কাজ করেছেন এরপর কাজ না থাকায় তার কথা ভুলে গেছেন, এটা খুবই স্বাভাবিক। হয়তো তিনি যোগাযোগ করেননি, আপনিও করেননি। তারকাছে কি নতুন করে কাজ পাওয়া সম্ভব ?
অবশ্যই। তিনি যদি আপনার কাজে সন্তুষ্ট থাকেন আপনি যোগাযোগ করলেই তিনি খুশি হবেন। তার নিজের অথবা পরিচিত কারো কাজের সন্ধান দেবেন।

0 comments :

ইনবাউন্ড মার্কেটি থেকে আয় বাড়ানো

Posted in
ইনবাউন্ড মার্কেটিং তুলনামুলক নতুন শব্দ। উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে ইনবাউন্ড মার্কেটিং হচ্ছে একধরনের পরিকল্পনা যার মাধ্যমে ক্রেতা খুজে বের করা যায়। বিষয়টিকে খুব নতুন মনে হচ্ছে না নিশ্চয়ই। খবরের কাগজ, টিভি, ইন্টারনেট ইত্যাদিতে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় ক্রেতা খোজার জন্যই। তারপরও বর্তমানে ইনবাউন্ড মার্কেটিং নতুন মাত্রায় পৌছেছে এটাও স্বিকার করবেন।




একটা উদাহরন দেখুন। আপনি কখন কোন ওয়েব পেজে ভিজিট করেন, কোথায় ক্লিক করেন, কোন ধরনের সাইট ব্যবহার করেন এসব তথ্য জমা হয় আপনার কম্পিউটারে (কুকি)। গুগল সেটা দেখে আপনার পছন্দ সম্পর্কে ধারনা পায় তারপর তারসাথে মিল রেখে বিজ্ঞাপন পাঠায়। আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন আপনার ভিজিটের সময় যে এডসেন্স (এড চয়েজ) বিজ্ঞাপন দেখা যায় সেগুলি নিয়েই আপনি বেশি আগ্রহি।

0 comments :

এফিলিয়েট মার্কেটিং এ ভাল করার কিছু পদ্ধতি

Posted in
আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইট পরিচালনা করছেন, সেখানে কারো বিজ্ঞাপনের লিংক ব্যবহার করছেন। যখনই কেউ সেই লিংক ব্যবহার করছে আপনার নামে টাকা জমা হচ্ছে। এটাই এফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি অন্যের প্রচারের কাজে সহায়তা করে অর্থ উপার্জন করছেন।



সাধারন কিছু নিয়ম মেনে আপনি এই কাজে ভাল ফল পেতে পারেন। এই পদ্ধতিগুলির সাথে ব্লগিং, মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিংবা অন্য কোন বিষয়ের সম্পর্ক নেই। আপনার সাইটের ভেতরকার কিছু পরিবর্তন সম্পর্কিত। পদ্ধতিগুলি পরীক্ষিত সত্য কাজেই আপনিও কাজে লাগাতে পারেন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং কাজে মুল্য নির্ধারন

Posted in
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার তখন কাজের মজুরী বা মুল্য যাই বলুন না কেন সেটা ঠিক করার দায়িত্ব আপনার। আপনি বলে দেবেন অমুক কাজের জন্য কত পারিশ্রমিক নেবেন। অনেক সময় এর ওপর নির্ভর করে আপনি কাজটি পাবেন কিনা।


পারিশ্রমিক কি এমনভাবে ঠিক করা যায় যা থেকে আপনার কাজ পেতে সুবিধে হবে ? ক্লায়েন্টকে আগ্রহি করা যাবে ? পারিশ্রমিক ঠিক করার সময় লক্ষনীয় বিষয়গুলিই বা কি ? একাধিক ধরনের পারিশ্রমিকের ব্যবস্থা কি করা যায় ?
আপনার চারিদিকের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিস্ঠানের দিকে একবার দৃষ্টি দিন। অমুক দোকানে বলা হচ্ছে বিশাল অফার। বিশেষ সময়ের জন্য হ্রাসকৃত মুল্যে বিক্রি। আরেক কোম্পানী বলছে একটি কিনলে আরেকটি ফ্রি। আরেক কোম্পানী বলছে ১ মাসের জন্য ফি এত, ১ বছরের জন্য হলে এত।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কেন ফ্রি কাজ করবেন না

Posted in
বর্তমান বিশ্বের ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাফিক ডিজাইনার, ওয়েবডিজাইনার, প্রোগ্রামার, লেখক, ফটোগ্রাফার সকলেই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পছন্দ করছেন। তাদেরকে কাজের মুল্য হিসেব করে সেটা বুঝে নিতে হয় নিজেকেই। অনেকের কাছেই সেটা বড় সমস্যা হয়ে দাড়ায়। কখনো কখনো ক্লায়েন্ট ধরার জন্য কম টাকায়, এমনকি বিনা টাকায় কাজ করে দেন অনেকে। এতে উপকার নাকি অপকার হয় এনিয়ে বিতর্ক করতে পারেন।




যারা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তারা আপনাকে সবচেয়ে ভাল তথ্য দিতে পারেন তাদের অভিজ্থা থেকে। আপনি শিখে নিতে পারেন ঠিক কিভাবে কাজের সঠিক মুল্যায়ন করা যায়।
আপনি ফ্রিল্যান্সার হলে এই বিষয়গুলি একবার যাচাই করে নিন;

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং কাজে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর ১০ কৌশল

Posted in
একজন ফ্রিল্যান্সারের কাজে বেশি কাজ মানেই বেশি অর্থ। বেশি কাজ অর্থ এই না আপনাকে আরো কয়েক ঘন্টা বেশি সময় কাজ করতে হবে। কিছু কৌশল অবলম্বন করে কর্মদক্ষতা বাড়ানো সম্ভব এবং কম সময়েই বেশি কাজ করা সম্ভব।


সাধারনভাবে মানুষ বেশি কাজের জন্য বেশি সময় ব্যয় করে, অথবা অতিরিক্ত পরিশ্রম করে। দুটিতেই নিজের ওপর চাপ বাড়ে। বরং কর্মদক্ষতার সফল ব্যবহারের সাধারন কৌশলগুলি জেনে নিন।
.          মুল বিষয়ের দিকে দৃষ্টি দিন
কাজের জন্য আপনার যাকিছু প্রয়োজন সবকিছু ঠিকমত আছে কিনা নিশ্চিতকরুন। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, বিশেষ সফটঅয়্যার ইত্যাদি থেকে শুরু করে কাজের জন্য যাকিছু প্রয়োজন সবকিছুই। কাজের মাঝখানে এসবের জন্য সময় ব্যয় করা অর্থ সময় নষ্ট করা এবং কাজের ক্ষতি করা।
.          নিজের সামর্থ্য সম্পর্কে জানুন

0 comments :

ফ্রিল্যান্সারদের ১০ ভয়

Posted in
ফ্রিল্যন্সাররা অনেক বিষয়ে ইতস্তত করেন, কোন কোন বিষয়ে ভয় পান। পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে চান না। স্বাভাবিকভাবেই ফল হিসেবে পিছিয়ে পড়তে হয়। এটা এতটাই স্বাভাবিক ঘটনা যে সবার ক্ষেত্রেই কমবেশি হয়।


আপনি এই বিষয়গুলিতে সচেতন থাকলে ভয়কে জয় করে সাফল্য পেতে পারেন।
.          কাজ না পাওয়ার ভয়
ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় ভয় ফ্রিল্যান্সার হলে কাজ পাওয়া যাবে না। বাস্তবে বলা হয় ফ্রিল্যান্সারের প্রথম কাজ পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। কাজেই কাজ পাওয়া শক্ত এতে সন্দেহ নেই। কিন্তু কাজ পাওয়া যায় না একথা ঠিক না মোটেই। যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছে তাদের দিকে দৃষ্টি দিন, অনেকেই আপনার চেয়ে কম দক্ষ। যে বিষয়ে তারা এগিয়ে তা হচ্ছে তারা ভয়কে জয় করে কাজে লেগে রয়েছেন।

0 comments :

কিভাবে লেখক হবেন

Posted in
এই সাইটে মুলত ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। আর ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এক নম্বর স্থান দখল করে রেখেছেন লেখক। যে কোন ধরনের লেখকই বলুন, তারা ফ্রিল্যান্সার। এমনকি যারা লেখক হিসেবে চাকরী করেন তারাও চাকরীর বাইরে ফ্রিল্যান্স লেখক হিসেবে লেখেন। আপনি কেন লিখবেন ?
প্রথম কারন, আপনি এমন কিছু ভেবেছেন যা অন্যদের জানাতে চান। দ্বিতীয় কারন, আপনি লেখার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে চান। আপনি এরসাথে আর্থিক কারন যোগ করতে পারেন। একথা হয়ত স্বিকার করবেন, অধিকাংশ কালজয়ী লেখক যে কারনে বেশি পরিচিত সেখানে এই কারনটি মুখ্য ছিল না।
আপনি যদি লিখতে চান, গল্পই হোক আর ব্লগই হোক, শুরু করাটাই কঠিন কাজ। যদি সিদ্ধান্ত নিয়েই থাকেন লিখে নিজের মত জানাবেন তাহলে শুরু কিভাবে করবেন সে সম্পর্কে কিছু উপদেশ।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং বা ছোট ব্যবসা কেন পছন্দ করবেন

Posted in
বিগার ইজ বেটার, প্রচলিত প্রবাদ। বড় বিষয় ভাল এতে সন্দেহ নেই। কয়েকশ কিংবা কয়েখ হাজার মানুষ যে প্রতিস্ঠঅনে কাজ করে সেখানে নানা বিষয়ে যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষ থাকে, একের প্রয়োজনে আরেকজন সাহায্য করতে পারে, নিয়মিত ভাল বেতন পাওয়া যায়, সময়মত ছুটি পাওয়া যায়। অন্যদিকে স্বাধীন ফ্রিল্যান্সার এর কথা যদি বিবেচনায় আনা হয়, তাকে কাজ করতে হয় একা, পরিশ্রম করতে হয় অনেক বেশি, প্রয়োজনে সাহায্য করার মত কেউ নেই। দুইয়ের মধ্যে কোনটি পছন্দ করবেন ?


নিশ্চিতভাবেই আপনি এককথায় উত্তর দিতে পারেন না। বড় প্রতিস্ঠানে অন্যের ভালকাজের ভাগ যেমন পাওয়া যায় তেমনি পরের দোষে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। স্বাধীনভাবে ছোট ব্যবসা করার যে স্বাধীনতা সেটা সেখানে নেই।
নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখা এবং নতুন ব্যবসার ক্ষেত্রে ছোট হওয়ার সুবিধে অনেকগুলি। কি কি সুবিধে পেতে পারেন একবার জেনে নিন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সারের মেধা এবং যোগ্যতা

Posted in
কোন ব্যক্তি কেবলমাত্র নিজের মেধা এবং যোগ্যতায় বড় বড় হয়েছে এমন গল্প সবাই পছন্দ করে। এধরনের গল্পের ওপর ভিত্তি করে সিনেমা তৈরী হয়। ফ্রিল্যান্সার খুব দ্রুতই বুঝে যান, অল্প সময়ে সাফল্যলাভের এসব ঘটনা আসলে নিয়মের ব্যতিক্রম। অধিকাংশ সাফল্যের জন্য প্রয়োজন হয় বহুদিনের শ্রম।



ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সাফল্যলাভের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত মেধা এবং যোগ্যতা কতটা কাজে লাগে সেটা দেখার চেষ্টা করা হচ্ছে  এই পোষ্টে।


নিজের মেধা খোজ করুন
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করেন তাহলে আপনার অবশ্যই কোন বিষয়ে মেধা আছে। মেধা না থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কোন কাজই করতে পারেন না। একচিমাত্র কাজও যদি করে থাকেন তাহলে আপনি মেধার পরিচয় দিয়েছেন।

0 comments :

ক্রাউডসোর্সিং এবং অনলাইন চাকরী

Posted in
ক্রাউডসোর্সিং শব্দটি নিয়ে ইদানিং অনেক আলোচনা হলেও এসম্পর্কে অনেকে নিশ্চিত নন বিষয়টি আসলে কি ? সাধারনভাবে মনে করা হয় এর পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট কাজ একে অন্যের কাছে করিয়ে নেন। বাস্তবে এই ব্যবস্থার পরিবর্তণ হচ্ছে। আগামীতে আরো হবে।


এই পোষ্টে ক্রাউডসোর্সিং এর পরিচিতি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।


ক্রাউডসোর্সিং কি
কিছু নিয়ম, কিছু পদ্ধতি এবং যোগাযোগের একটি মাধ্যম এই কথাগুলি ব্যবহার করতে পারেন ক্রাউডসোর্সিং সম্পর্কে। মুলত ক্রাউডসোর্সিং এক ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা। আরো নির্দিষ্ট করে বলতে পারেন ইন্টারনেট। এর পেছনে কাজ করে কিছু প্রতিস্ঠান। এদেরকে ক্রাউডসোর্সিং কোম্পানী বলতে পারেন। ক্রাউড হচ্ছে কোম্পানী এবং কর্মী। এই দুইকে এক করার কাজ করে ক্রাউডসোর্সিং কোম্পানী।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সারে লোগো ডিজাইন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার নিয়ম

Posted in
ক্রাউডসোর্সিং সাইট ফ্রিল্যান্সারে সবসময়ই বেশকিছু লোগো ডিজাইনের প্রতিযোগিতা থাকে। সাধারনভাবে একটি লোগো ডিজাইনের জন্য পুরস্কার ২৯০ ডলার। কখনো কখনো বেশি, কখনো কম। এই ব্যবস্থার সুবিধে হচ্ছে আপনি যদি খুব দক্ষ নাও হন তাহলেও নিজের ভুল জানার সুযোগ পাবেন, ক্রমাগত চেষ্টা করে দক্ষ হওয়ার সুযোগ পাবেন। অন্যান্য কাজের জন্য যেমন আপনাকে প্রথমেই ক্লায়েন্টের অনুমোদন নিতে হয় এখানে সেটা প্রয়োজন নেই। নিজের পছন্দমত কাজ জমা দেবেন, ক্লায়েন্ট কোন পরিবর্তন করতে বললে সেটা করবেন।


কিছু নিয়ম মেনে সহজেই প্রতিযোগিতায় ভাল করতে পারেন। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের জন্য প্রথমেই তাদের সদস্য হতে হয়। এজন্য কোন খরচ নেই। তাদের সাইটে গিয়ে নিজের পরিচয় দিয়ে সদস্য হোন। এই সাইটে ফ্রিল্যান্সারের লিংক দেয়া আছে।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং এর ভেতরের খবর

Posted in
ফ্রিল্যান্সার কত আয় করেন ? ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ তাদের কেমন লাগে ? তারা একাজ কেন করে ? অর্থনৈতিক সমস্যার সময় তারা কেমন থাকেন ? তাদের কি সাধারন চাকরী খোজা উচিত ?
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যার সামান্য আগ্রহ আছে তাদের জন্য এগুলি সাধারন প্রশ্ন। অন্যান্য কর্মসংস্থান বিষয়ক সমস্যা নিয়ে সংবাদমাধ্যম বা অন্যরা যতটা মাথা ঘামান, খবর তৈরী করেন ফ্রিল্যান্সারদের নিয়ে কেউ সেটা করে না। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক কারন সাংবাদিকদের বড় একটি অংশ নিজেরাই ফ্রিল্যান্স কাজ করেন। তারপরও তারা বিষয়টি এড়িয়ে যান। সরকার বা নীতিনির্ধারকরা এদিকে আদৌ দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন বোধ করেন না।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৩৭টি ভিন্ন পেশার ১২০০ জনের বেশি ফ্রিল্যান্সারের দেয়া এই বিষয়গুলি সম্পর্কিত তথ্য তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে কিভাবে। জড়িপ করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ইমেইল এবং সোস্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। প্রথমে ফেসবুকে ঘোষনা দেয়া হয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের অংশ নেয়ার জন্য। এছাড়া টুইটার এবং অন্যান্য মাধ্যমে ঘোষনা, প্রচার করে প্রায় ১৩০০ জনের মত নেয়া সম্ভব হয়েছে।

স্বাধীনভাবে কাজ সম্পর্কে মত

0 comments :

ফ্রিল্যান্সারের সফলতা এবং ব্যর্থতার ৫ কারন

Posted in
একজন সফল ফ্রিল্যান্সার এবং একজন ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে পার্থক্য কি ? কি কারনে পার্থক্য হয় ?
অবশ্যই এর পেছনে বহু কারন বিদ্যমান। মেধা এবং দক্ষতা এখানে সকলের শীর্ষে। এখানে ঘাটতি রেখে আপনি সাফল্য আশা করতে পারেন না। একথা প্রযোজ্য যে কোন পেশার ক্ষেত্রেই। ফ্রিলান্সারের ক্ষেত্রে বিশষ করে কিছু বিষয় বিষয় প্রভাব ফেলে। সেটাই এই লেখার বিষয়।
ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা, যোগ্যতা ইত্যাদি পাশে রেখে যে কারনে সফল এবং ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের পার্থক্য করা যায় তার মুল্যে রয়েছে মানষিকতা। ফ্রিল্যান্সারকে নানাধরনের পরিস্থিতির মধ্যে কাজ করতে হয়। সেখানে মানসিক ভাবে শক্তসমর্থরাই ভাল করেন। এই মানসিকতা নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখানে এধরনের ৫টি বিষয় উল্লেখ করা হচ্ছে।
যে সময়গুলিতে আপনি মানষিকতার ওপর বেশি নজর দেবেন;
.          আপনি যেভাবে কাজ আশা করছেন সেভাবে কাজ পাচ্ছেন না
একে স্বাভাবিক বলে মেনে নিন। একই কাজের জন্য আপনি সহ আরো অনেকে প্রতিযোগিতা করছে। আপনি প্রতিবার বিজয়ী হবেন এটা ধরে নেয়ার কারন নেই। এমনকি আপনি যদি সকলের থেকে দক্ষ হন তাহলেও। যার কাজ (ক্লায়েন্ট) তার বিশেষ ধরন পছন্দ হতে পারে। সেক্ষেত্রে যারসাথে মিল হবে তারকাছেই তিনি যাবেন।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ভাল এবং বেশি আয়ের কিছু পদ্ধতি

Posted in
মানুষের জীবনযাপন, কর্মপদ্ধতি এসবের ওপর নির্ভর করে সাফল্য-ব্যর্থতা সমস্ত কিছুই। এমনকি মানষিক শক্তির ওপর নির্ভর করে শরীরের রোগ-বালাই কমবেশি হয় এটা পরীক্ষিত সত্য। যদি ফ্রিল্যান্সার সম্পর্কে একথা বলা হয় তাহলে সরল ভাষায়, ফ্রিল্যান্সারের সাফল্য-ব্যর্থতা পরিবর্তন হতে পারে সামান্য কিছু নিয়ম মেনে।



ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে এতটাই জনপ্রিয় যে অনেকে বলছেন আগামী দিনের অফিস হবে ফ্রিল্যান্স নির্ভর। আপনি চাকরীতে যোগ দেবেন না, বাড়িতে বসে পছন্দমত কাজ করবেন। যারা দীর্ঘদিন ধরে একাজ করে সাফল্য লাভ করেছেন তারা তাদের ভুলগুলি থেকে অন্যদের সাবধান করেন, কিভাবে ভাল করা যায় পরামর্শ দেন। এধরনের কিছু পরামর্শ।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং : ক্লায়েন্টের সাথে সম্পর্কের ৫ নিয়ম

Posted in
প্রচলিত প্রবাদ হচ্ছে ক্রেতা ব্যবসার দেবতা। ক্রেতার ওপর নির্ভর করে ব্যবসার সাফল্য-ব্যর্থতা। কাজেই ক্রেতা যা বলবেন সেটাই ঠিক, বিক্রেতা হিসেবে আপনি সব কথায় সায় দিয়ে যাবেন। আপনি যখন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সেবা বিক্রি করবেন তখন এই নিয়ম মেনে চলবেন এটাই স্বাভাবিক। ক্লায়েন্ট না থাকার অর্থ আপনার কাজ নেই, অন্যকথায় আয় নেই।
আপনার কাজ যদি লেখালেখি বা গ্রাফিক ডিজাইন বা এনিমেশন অথবা এইজাতিয় এমন কিছু হয় তাহলে বিষয়টি এত সরল থাকে না। আপনি আপনার জ্ঞান এবং মেধা ব্যবহার করে একটি ক্রিয়েটিভ ডিজাইন করলেন অথচ ক্লায়েন্টের মনে হল সেটা আনাড়ি কাজ। তিনি এমন কিছু চান যা আপনি নিজে থেকে কখবেন না। এটা খুবই স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা।
এধরনের পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারেন।

.          আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলুন
আন্তর্জাতিক নিয়ম হচ্ছে যে নিয়মের দেশকাল নেই, সব যায়গায় সমানভাবে স্বিকৃত। আপনি যখন ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করবেন তখন আপনাকে এই নিয়ম মেনে চলতে হয়। এখানে প্রচলিত নিয়মগুলি দেখে নিন। আপনি অবশ্যই একদিনে সব নিয়ম শিখে ফেলতে পারেন না। এজন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন হয়।

0 comments :

বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন

Posted in
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করার প্রবনতা এবং প্রচার এত দ্রুত বাড়ছে যে অনেকেই বলছেন আগামীতে এটাই হবে কর্মসংস্থানের পথ। অন্যকথা এটাই হবে আগামী দিনের কর্মপদ্ধতি। যেখানে প্রতিস্ঠানগুলি বেতনভোগি কর্মচারী না রেখে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করাবে। বাংলাদেশে বিষয়টি দ্রুত পরিচিতি লাভ করছে সেটা বোঝা যায় এবিষয়ে ওয়েবসাইটে ভিজিটরদের উপস্থিতি দেখে। তারপরও বাস্তবে কাজ খুব এগোচ্ছে না। এর পেছনে রয়েছে অনেকগুলি কারন।




একবার দেখে নেয়া যাক সেগুলি কি কি।


সরকারের এবং ব্যাংকের অসহযোগিতা
সরকারের অসহযোগিতা না বলে বাধা শব্দটি ব্যবহার করলে বেশি বলা হয় না। একদিকে সরকার বলছেন আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবে, অন্যদিকে সরকারের নীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, ইন্টারনেট-বিদ্যুত ইত্যাদি সম্পুর্ন বিপরীত। রীতিমত মানুষকে চেপে রাখা হয়েছে যেন কোনভাবেই কেউ কাজ করতে না পারে। সামান্য কয়েকটি উদাহরন এখানে তুলে ধরা হচ্ছে।

0 comments :

বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটে আয় সহজ না কেন - ২

Posted in
ইন্টারনেটে আয় কথাটি বলার সময় সহজ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। অন্তত যারা একে ব্যবসায়িক স্বার্থে ব্যবহার করেন তারা বলেন কত সহজে, ঘরে বসে হাজার ডলার আয় করতে পারেন। আগের পর্বে উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয়ের বেশকিছু সমস্যা। সেখানে আপনার তেমন কিছু করার নেই। যদি কোনভাবে আপনি সমস্যাগুলি এড়িয়ে চলতে পারেন (নিশ্চয়ই সম্ভব, যারা প্রতিদিন নতুন মুভি ডাউনলোড করে তাদের কাছে যেমন ইন্টারনেটের গতি সমস্যা না, যারা কোটি টাকা পাচার করে বলে অভিযোগ তাদের কাছে লেনদেন যেমন সমস্যা না) তাহলে এরপর কি হতে পারে।
আগে দেখে নেয়া যাক ইন্টারনেটে আয়ের পদ্ধতিগুলি কি কি ? একটি অবশ্যই আউটসোর্সিং কাজ করা। যেসব নীতিনির্ধারক আউটসোর্সিং কাজের কথা বলেন তারা ধরেই নেন তৈরী পোষাকের মত তারা কাজের অর্ডার পাবেন, সেখানে হাজার হাজার লোক নিয়োগ দেবেন, সেখান থেকে মিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার আয় হবে।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ

Posted in
ওডেস্ক কিংবা ফ্রিল্যান্সার এর মত সাইটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার নিয়ম হচ্ছে তাদের সাইটে নাম লেখাবেন, কাজের লিস্ট দেখে কাজ পছন্দ করবেন, সেই কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করে কত টাকায় করবেন জানাবেন। যার কাজ তিনি রাজী হলে অনুমতি দেবেন। আপনি কাজ করে জমা দেবেন এবং টাকা পাবেন।



এই পদ্ধতির অনেকগুলি ভাল দিক আছে বলেই অত্যন্ত জনপ্রিয়। তারপরও অনেকে পুরো পছন্দ করতে পারেন না। প্রতিবার কাজের জন্য বিড করতে বিরক্ত হন। বিড করা এবং তার ফলোআপে প্রচুর সময় নষ্ট হয় একথা ঠিক। আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কিনা নিশ্চিত হওয়ার জন্য তারা আপনাকে যাচাই করবেন এটা যুক্তিসঙ্গত মনে হলেও ক্রমাগত চলতে থাকলে একসময় বিরক্ত হওয়া স্বাভাবিক।

0 comments :

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারনা

Posted in
বাংলাদেশে কম্পিউটারের প্রসার নিয়ে অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেদের কৃতিত্ব দাবী করেন। বাস্তবতা হচ্ছে এলিফ্যান্ট রোডের জুতা-জামাকাপড় ব্যবসায়ীরা একে লাভজনক মনে করে এই ব্যবসায় হাত দিয়েছে এবং তারাই প্রসার ঘটিয়েছে। বর্তমানে সেখানে কম্পিউটার দোকানের সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। এই সংখ্যাই এই বক্তব্যের পক্ষে যথেষ্ট। তেমনি ইদানিং যারা ফ্রিল্যান্সিং-আউটসোর্সিং এর কল্যানে দেশ ধনী দেশে পরিনত হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন সে কৃতিত্বও কিছু সিডি নির্মাতার। তারা এগুলিকে পৌছে দিয়েছেন গ্রামে-গঞ্জে। একেবারে প্রত্যন্ত গ্রামে বসেও একজন জানেন ইন্টারনেটে টাকা আয় করা যায়।
এধরনের বক্তব্যকে আকর্ষনীয় করতে এমন কিছু  বলতে হয় যা সহজে দৃষ্টি আকর্ষন করে। যেমন সহজে টাকা আয়, মাসে হাজার ডলার আয়, অল্প সময়ে আয়, ঘরে বসে আয় ইত্যাদি। ফল হিসেবে কিছু ভুল বিষয়ের প্রচলন হয়। এবং সেটা হয়েছেও। বহু ব্যক্তিকে দেখা যাবে যার কম্পিউটার নেই অথচ সিডির দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করছেন, টাকা আয়ের সিডি আছে ? অন্যদিকে যারা কিছুটা খোজখবর নিয়েছেন তারাও বিভ্রান্ত। যে কথাগুলি শিখেছেন তারসাথে বাস্তবতা মেলে না।

0 comments :

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল-মন্দ

Posted in
বাংলা টিউটর সাইটে মুলত অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে লেখা হয়। ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক, মন্দ দিক, কিভাবে ভাল করা যায় ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার জন্য পুরোপুরি ইন্টারনেটের কাজের ওপর নির্ভর করতে হবে এমন কথা নেই। স্থানীয়ভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজে বেশকিছু সুবিধে রয়েছে। কাজটি প্রচলিত হলেও ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ব্যবহার করা হয় না সেকারনে অনেকের কাছে ভিন্ন শোনাতে পারে।
যারা গ্রাফিক ডিজাইনার, এনিমেটর, গ্রোগ্রামার বা লেখক তারা চাকরী করলেও তার বাইরে কারো কাজ করে অর্থ নেন। এটা ফ্রিল্যান্সিং। কেউ কেউ চাকরীর বদলে এভাবেই চলতে পছন্দ করেন। একেই স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং বিবেচনা করা হচ্ছে। এরসাথে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং কাজের তুলনামুলক আলোচনা করা হচ্ছে এখানে।


স্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক
.          স্থানীয়ভাবে কাজ করার প্রধান সুবিধে হচ্ছে যার কাজ করছেন তিনি একই সমাজের ব্যক্তি। ফলে তাকে বোঝা সহজ। কাজের ধরনও স্থানীয়। ফলে তুলনামুলক কম জেনেও কাজ করা সম্ভব।

0 comments :

ইন্টারনেটে আয় শুরু করবেন যেভাবে (পিটিসি সাইট ক্লিকসেন্স)

Posted in
ফ্রিল্যান্সিং থেকে শুরু করে ইন্টারনেটে আয়ের বহু বিষয় উল্লেখ করা হলেও অনেকের কাছে প্রশ্ন, আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই। আমি কিভাবে কাজ শুরু করব। এই মুহুর্তে আয় করতে পারেন এমন একটি পদ্ধতি এখানে উল্লেখ করা হচ্ছে।



সাথেসাথে আয়ের জন্য পিটিসি সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি। এজন্য আপনার কিছুই জানা প্রয়োজন নেই। তাদের ফরম পুরন করে সদস্য হবেন, তাদের সাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন এবং কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন। সাথেসাথেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার নামে সেই ক্লিকের জন্য বরাদ্দ টাকা জমা হয়েছে।

0 comments :

ক্লিকসেন্সে কিভাবে বেশি ক্লিক পাবেন

Posted in
বাংলাদেশে নতুনভাবে ক্লিকসেন্স নামের পিটিসি সাইট ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার পর অনেকেই আগ্রহি হয়ে সদস্য হচ্ছেন। সাধারনত পিটিসি সাইট থেকে তাদের সেবার মান ভাল, সহজে টাকা পাওয়া যায় ইত্যাদি জনপ্রিয়তার কারন। সমস্যা হচ্ছে অনেকেই দিনে যথেষ্ট পরিমান ক্লিক করার সুযোগ পান না। এমন কোন পদ্ধতি কি আছে যেখানে আপনি বেশি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। বেশি ক্লিক মানেই যেখানে বেশি টাকা।
সদস্য হওয়ার পর আপনি সাইটটি বুকমার্ক করে রাখবেন এটাই স্বাভাবিক। সেখানে গিয়ে হয়ত দেখলেন আপনার নামে ক্লিক করার বরাদ্দ নেই। সাথেসাথে সাইট থেকে চলে না গিয়ে বরং সাইটের অন্যান্য লিংকে ক্লিক করুন। তাদের মেনু বা তথ্যের লিংকে। শতভাগ নিশ্চিত না হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। এটা পরীক্ষিত পদ্ধতি।

0 comments :

পিটিসি থেকে কত আয় করা যায়

Posted in
পেইড টু ক্লিক বা পিটিসি হচ্ছে ইন্টারনেটে আয়ের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। কোন সাইটের সদস্য হবেন, তাদের সাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন আর টাকা পাবেন। অন্য সমস্ত কাজ করার পরও দিনে কিছু সময় ব্যয় করে এভাবে আয় করা যায়। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, এভাবে কত আয় করা যায়। এই আয়ের ওপর নির্ভর করে কি চলা যায়, কিংবা একে পেশা বলা যায় কি-না।
একথার উত্তর জানার জন্য জানা প্রয়োজন পিটিসি কাজ করে কিভাবে।
পিটিসি সাইটগুলি বিজ্ঞাপন প্রচার করে। যারা বিজ্ঞাপন দিতে চান তাদের কাছে বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে। বিজ্ঞাপনের টাকার হিসেব করা হয় ক্লিকের সংখ্যা দিয়ে। ধরুন প্রতি হাজার ক্লিকের জন্য ১০ ডলার। এরপর এই এক হাজার ক্লিককে সদস্যদের সামনে দেয়া হয় ক্লিক করার জন্য। সেইসাথে বলে দেয়া হয় যিনি ক্লিক করবেন তিনি প্রতি ক্লিকের জন্য কত করে পাবেন।
কাজেই, প্রথমত ক্লিকপ্রতি আয় কমবেশি হয় বিজ্ঞাপন অনুযায়ী। সাধারনত ক্লিকপ্রতি ০.০২ ডলার থেকে ০.০০১ ডলার দেয়া হয়। অনেক সময় প্রচারের জন্য ক্লিকপ্রতি ১ ডলার, এমনকি ৫ ডলারের কথাও বলা হয়। বাস্তবে কোন বিজ্ঞাপনদাতা প্রচারের জন্য এত টাকা ব্যয় করেন না।

0 comments :

Wednesday, July 2, 2014

অনলাইন ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়ের নানাকথা

Posted in
আপনি অনলাইনে আয় করার কথা ভাবছেন সম্ভবত দুটি কারনে, প্রথমত, চাকরীর সুযোগ বা সম্ভাবনা নেই। দ্বিতীয়ত, ব্যবসা বা স্থানীয়ভাবে কাজ করার উপায়ও নেই বিনিয়োগ থেকে নানাবিধ কারনে। ইন্টারনেট থেকে আয় আপনার সমাধান দিতে পারে। যদিও সেখানেও সমস্যা খুব কম নেই।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কাজ জানা প্রয়োজন। প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন এসব কাজ ইন্টারনেটের কাজ হিসেবে বেশি পরিচিত। আরেকটি জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। একাজ তুলনামুলক সহজ। সাধারনভাবে কম্পিউটার ব্যবহারে কিছুটা দক্ষতা থাকলেই করা যায়। আয় যেহেতু ডলারে সেহেতু সেটাও চলনসই। ডাটা এন্ট্রি কাজের নানা দিক তুলে ধরা হচ্ছে এখানে।
ডাটা এন্ট্রি কাজ আসলে কি

0 comments :

ইন্টারনেটে আয় কতটা সহজ কতটা কঠিন

Posted in
ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে একটি কথা প্রায়ই বলা হয়, সহজে ঘরে বসে আয়। অনেক সময় আরো নির্দিস্ট করে বলা হয় দিনে কিছু সময় ব্যয় করে হাজার ডলার আয় করুন। ফলে একধরনের ধারনা তৈরী হয়ে গেছে। অনেকেই ধরে নেন কাজে হাত দিলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে। একে ভুল ধারনা বলতে পারেন কারন হাজার ডলার আয় করার কাজটি সহজ না।


আবার বিপরীতভাবে কাজে হাত দিলে সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করে একথাও ঠিক। কতটা সহজে কি পরিমান আয় করা বাস্তবসম্মত, হাজার ডলার আয়ের জন্য কতটা সময়, শ্রম, মেধা ব্যয় করতে হয় এবিষয়ে কিছুটা ধারনা পেতে পারেন এই লেখা থেকে।

0 comments :