ফ্রিল্যান্সিং থেকে অন্য কাজের সুযোগ
Posted in freelancer
ওডেস্ক কিংবা ফ্রিল্যান্সার এর মত সাইটে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার নিয়ম হচ্ছে তাদের সাইটে নাম লেখাবেন, কাজের লিস্ট দেখে কাজ পছন্দ করবেন, সেই কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করে কত টাকায় করবেন জানাবেন। যার কাজ তিনি রাজী হলে অনুমতি দেবেন। আপনি কাজ করে জমা দেবেন এবং টাকা পাবেন।
এই পদ্ধতির অনেকগুলি ভাল দিক আছে বলেই অত্যন্ত জনপ্রিয়। তারপরও অনেকে পুরো পছন্দ করতে পারেন না। প্রতিবার কাজের জন্য বিড করতে বিরক্ত হন। বিড করা এবং তার ফলোআপে প্রচুর সময় নষ্ট হয় একথা ঠিক। আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কিনা নিশ্চিত হওয়ার জন্য তারা আপনাকে যাচাই করবেন এটা যুক্তিসঙ্গত মনে হলেও ক্রমাগত চলতে থাকলে একসময় বিরক্ত হওয়া স্বাভাবিক।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক হচ্ছে আপনাকে সবসময় একাজ করে যেতেই হবে এমন কথা নেই। এখান থেকেই আপনি আরো ভাল এবং সুবিধেজনক সুযোগ পেতে পারেন। এধরনের কিছু বিষয় উল্লেখ করা হচ্ছে।
. চুক্তিভিত্তিক কাজের সুযোগ
প্রতিবার বিড করতে আপনি যেমন বিরক্ত হন তেমনি যিনি কাজ দেন তিনিও বিরক্ত হন। ফল হিসেবে একধরনের সমঝোতা এসে হাজির হয়। তার যদি নিয়মিত কাজ থাকে তাহলে তিনি বারবার বিড না করে আপনাকেই কাজের জন্য ঠিক করে নিতে পারেন। ধরুন দুবছরের জন্য আপনার সাথে চুক্তি হল এই সময়ে তাদের আপনি তাদের কাজ করে দেবেন। বিষয়টি হচ্ছে, আপনি দুবছরের জন্য চাকরী পেলেন, সেটা আমেরিকান বা অষ্ট্রেলিয়ান কোম্পানী যাই হোক না কেন। বাড়িতে বসে আপনি সেই চাকরী করছেন এবং তাদের নিয়মে বেতন পাচ্ছেন। ফ্রিল্যান্সিং এ এটা একেবারেই সাধারন ঘটনা।
আপনার করনীয় একটিই। যার কাজ করবেন তাকে দক্ষতা এবং নিষ্ঠা দেখিয়ে নিজেকে যোগ্য হিসেবে তুলে ধরা।
. পার্টনারশীপে কাজ করা
ইন্টারনেটে কাজ করার সবচেয়ে বড় সুবিধে হচ্ছে অন্য যারা কাজ করেন তাদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ তৈরী হওয়া। ফল হিসেবে পৃথীবির একেবারে উল্টোদিকের কারো সাথে পার্টনারশীপ তৈরী হতে পারে। এধরনের পার্টনারশীপের সুবিধে হচ্ছে একজনের হাতে কাজ বেশি থাকলে আরেকজনের সাথে শেয়ার করা, আইডিয়া বিনিময়, সমস্যা হলে একে অন্যকে সাহায্য করে দক্ষতা বাড়ানো। এক পর্যায়ে কে কোনধরনের কাজ করবেন সেটাও ঠিক করে নিতে পারেন।
. একই কাজের জন্য নিয়মিত টাকা পাওয়া
আপনি একবার গ্রাফিক ডিজাইন বা ওয়েব পেজ তৈরী করলে একবার টাকা পাবেন এটাই স্বাভাবিক। বাস্তবে আপনি একই কাজের জন্য নিয়মিত টাকা পেতে পারেন। অনেকে ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে কাজ করিয়ে সেগুলি নিজেদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রি করেন। তাদের সুবিধে হচ্ছে এভাবে তারা ভাল মানের কাজ পান, বিক্রি করে তাদের ভাল ব্যবসা হয়। আর ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সুবিধে হচ্ছে তিনি যতবার বিক্রি করবেন ততবার আপনি কমিশন পাবেন।
বিড করার বিষয়টি যদি সত্যিই বিরক্তিকর মনে হয় তাহলেও কাজ করতে থাকুন সেইসাথে এধরনের যোগাযোগের পথ খোলা রাখুন। সত্যিকারের বড় কাজ ক্লায়েন্টের কাছ থেকে পাওয়া যায় না, বরং এধরনের যোগাযোগ থেকেই পাওয়া যায়।
আপনি নিজের কাজে কতটা দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন সেটাই বিষয়।
এই পদ্ধতির অনেকগুলি ভাল দিক আছে বলেই অত্যন্ত জনপ্রিয়। তারপরও অনেকে পুরো পছন্দ করতে পারেন না। প্রতিবার কাজের জন্য বিড করতে বিরক্ত হন। বিড করা এবং তার ফলোআপে প্রচুর সময় নষ্ট হয় একথা ঠিক। আপনি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারবেন কিনা নিশ্চিত হওয়ার জন্য তারা আপনাকে যাচাই করবেন এটা যুক্তিসঙ্গত মনে হলেও ক্রমাগত চলতে থাকলে একসময় বিরক্ত হওয়া স্বাভাবিক।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভাল দিক হচ্ছে আপনাকে সবসময় একাজ করে যেতেই হবে এমন কথা নেই। এখান থেকেই আপনি আরো ভাল এবং সুবিধেজনক সুযোগ পেতে পারেন। এধরনের কিছু বিষয় উল্লেখ করা হচ্ছে।
. চুক্তিভিত্তিক কাজের সুযোগ
প্রতিবার বিড করতে আপনি যেমন বিরক্ত হন তেমনি যিনি কাজ দেন তিনিও বিরক্ত হন। ফল হিসেবে একধরনের সমঝোতা এসে হাজির হয়। তার যদি নিয়মিত কাজ থাকে তাহলে তিনি বারবার বিড না করে আপনাকেই কাজের জন্য ঠিক করে নিতে পারেন। ধরুন দুবছরের জন্য আপনার সাথে চুক্তি হল এই সময়ে তাদের আপনি তাদের কাজ করে দেবেন। বিষয়টি হচ্ছে, আপনি দুবছরের জন্য চাকরী পেলেন, সেটা আমেরিকান বা অষ্ট্রেলিয়ান কোম্পানী যাই হোক না কেন। বাড়িতে বসে আপনি সেই চাকরী করছেন এবং তাদের নিয়মে বেতন পাচ্ছেন। ফ্রিল্যান্সিং এ এটা একেবারেই সাধারন ঘটনা।
আপনার করনীয় একটিই। যার কাজ করবেন তাকে দক্ষতা এবং নিষ্ঠা দেখিয়ে নিজেকে যোগ্য হিসেবে তুলে ধরা।
. পার্টনারশীপে কাজ করা
ইন্টারনেটে কাজ করার সবচেয়ে বড় সুবিধে হচ্ছে অন্য যারা কাজ করেন তাদের সাথে যোগাযোগের সুযোগ তৈরী হওয়া। ফল হিসেবে পৃথীবির একেবারে উল্টোদিকের কারো সাথে পার্টনারশীপ তৈরী হতে পারে। এধরনের পার্টনারশীপের সুবিধে হচ্ছে একজনের হাতে কাজ বেশি থাকলে আরেকজনের সাথে শেয়ার করা, আইডিয়া বিনিময়, সমস্যা হলে একে অন্যকে সাহায্য করে দক্ষতা বাড়ানো। এক পর্যায়ে কে কোনধরনের কাজ করবেন সেটাও ঠিক করে নিতে পারেন।
. একই কাজের জন্য নিয়মিত টাকা পাওয়া
আপনি একবার গ্রাফিক ডিজাইন বা ওয়েব পেজ তৈরী করলে একবার টাকা পাবেন এটাই স্বাভাবিক। বাস্তবে আপনি একই কাজের জন্য নিয়মিত টাকা পেতে পারেন। অনেকে ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে কাজ করিয়ে সেগুলি নিজেদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রি করেন। তাদের সুবিধে হচ্ছে এভাবে তারা ভাল মানের কাজ পান, বিক্রি করে তাদের ভাল ব্যবসা হয়। আর ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার সুবিধে হচ্ছে তিনি যতবার বিক্রি করবেন ততবার আপনি কমিশন পাবেন।
বিড করার বিষয়টি যদি সত্যিই বিরক্তিকর মনে হয় তাহলেও কাজ করতে থাকুন সেইসাথে এধরনের যোগাযোগের পথ খোলা রাখুন। সত্যিকারের বড় কাজ ক্লায়েন্টের কাছ থেকে পাওয়া যায় না, বরং এধরনের যোগাযোগ থেকেই পাওয়া যায়।
আপনি নিজের কাজে কতটা দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন সেটাই বিষয়।
0 comments :